ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় এক কিশোরীকে (১৩) জোড়পূর্বক ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে দুই যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর সাংবাদিকতার নীতিমালা বহির্ভূতভাবে ওই কিশোরীর ছবিসহ সাক্ষাতকারের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করে নজরুল শেখ নামের এক কথিত (ইউটিউবার)। পরে লজ্জায় এলাকা ছেড়ে ঢাকা চলে যায় ওই কিশোরীর পরিবার। ভিডিওটি নিয়ে চাঞ্চল্যকর আলোচনা-সমালোচনার শুরু হলে বুধবার (০৯ অক্টোবর) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাফি বিন কবিরের কাছে ওই ইউটিউবার ক্ষমাপ্রার্থনা করে একটি মুচলেকা জমা দিয়েছেন যা স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে মামলাটিকে মিথ্যা ও হয়রনিমূলক অভিহিত করে পুলিশ কর্মকর্তা মো. সুমিনুর রহমান জানান, তাকে কিছুদিন আগে থেকেই স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা তার পদকে ব্যবহার করে চাঁদাবাজির মামলার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে বিভিন্ন অংকের চাঁদা দাবি করে আসছিলেন। আমি চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে ওই নেতা আমার বিরুদ্ধে উল্টো মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেছে।
সোমবার ( ৭ ই অক্টোবর) সকালে উপজেলা টেলিফোনে এক্সচেঞ্জ অফিসের সামনের একটি পরিত্যক্ত ডোবা থেকে ভাসমান অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
রবিবার ( ৬ ই অক্টোবর বেলা সাড়ে ১১ টায় ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের সামনে উক্ত কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন মধুখালী প্রেসক্লাবের সদস্য , মোহাম্মদ ইমরান শরীফ,মাওলানা মোঃ আব্দুর রউফ, সাইফুল ইসলাম, ইমাম ও খতিব হাটখোলা জামে মসজিদ, মাওলানা জুবায়ের বাকুন্ডা বাটপারা জামে মসজিদ, মাওলানা মোহাম্মদ আখতার হোসেন বুখারী, ইমাম ও খতিব গোয়ালচামট মোল্লাবাড়ি জামে মসজিদ , আবু নাসির আল খুজাইমি, পরিচালক ইসলামী গবেষণা একাডেমি বাংলাদেশ।
এর আগে শুক্রবার (০৪ অক্টোবর) বিকেলে ফরিদপুর সদরের মুন্সিবাজার বাইপাস সড়ক ও সদরদী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দেওয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শুক্রবার ( ৪ অক্টোবর) বিকেল তিনটার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফরিদপুর সদরের মুন্সীবাজার বাইপাস এলাকা থেকে ভেজাল মদ তৈরি এবং বিক্রি চক্রের মূলহোতা আবুল হোসেন ও তার সহযোগী হাফিজুল ইসলাম পাঁচুকে ১০ বোতল নকল মদসহ গ্রেপ্তার করা হয়।
শনিবার ( ৫ ই অক্টোবর) দুপুরে শহরের চকবাজারে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তরে সহকারী পরিচালক মোঃ সোহেল শেখ এর নেতৃত্বে এ ভ্রাম্যমান অভিযান চালানো হয়।ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের টিম জেলায় ডিমের দাম হঠাৎ অস্থির হয়ে উঠে। খুচরা পর্যায়ে সরকারী ভাবে ডিমের মূল্য ১১টাকা ৮৭ পয়সা নির্ধারণ করা হলেও বাজারে সেটি ১৩-১৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
উল্লেখ্য, অভিযুক্ত তিন জন সহকারী শিক্ষক প্রতিযোগিতা করে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়িয়ে থাকেন। প্রাইভেট শিক্ষার্থীদেরকে পরীক্ষায় প্রাপ্য নম্বরের চেয়ে অধিক নম্বর প্রদান করে থাকেন যা অভিভাবকদের মধ্যে হতাশার জন্ম দিয়েছে। কোন অভিভাবক উক্ত তিনজন শিক্ষক স্থানীয় হওয়ায় সন্তানদের কথা ভেবে কোন টু শব্দ করার সাহস পান না। শিক্ষক হাবিবুর রহমানর বিরুদ্ধে শ্রেণি পাঠদানের সময় বিভিন্ন খেলাধুলার ধারাভাষ্য দিয়ে বেড়ানোর অভিযোগ রয়েছে।
বুধবার ( ২ রা অক্টোবর) দুপুরে ডিমের মূল্য নিয়ন্ত্রণে বাজারে অভিযান পরিচালনা করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ফরিদপুরের একটি অভিযানিক দল।ফরিদপুর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. সোহেল শেখ জানান, জেলার প্রধান বাজার হাজী শরীয়তুল্লাহ বাজারে বিভিন্ন দোকানে গিয়ে ডিমের মূল্য স্বাভাবিক রাখতে নির্দেশনা দেয়া হয়।