ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি
সেতুর অভাবে বছর জুড়েই ভোগান্তি আর ঝুঁকি পোহাতে হয় তাদের। ফলে নানা সমস্যার পাশাপাশি কষ্টের ও ভোগান্তির যেন শেষ নেই। এই এলাকার মানুষ নৌকা পারাপারের মাধ্যমে দৈনন্দিন কাজকর্ম ও চলাচল করে থাকে। এছাড়া উৎপাদিত ফসল এবং শাক সবজি বাজারে আনা-নেওয়া করা যায় না। বর্ষাকালে যোগাযোগ একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। এতে শিক্ষার্থী ও অসুস্থ ব্যক্তিসহ এলাকাবাসীকে চরম সমস্যায় পড়তে হয়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী রবিবার (৮ জুলাই) রাতে ভাঙ্গা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পুলিশ মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে। ধর্ষক ভাঙ্গা পৌরসভার হুগলাকান্দি গ্রামের শাহাদাত শিকদারের ছেলে আরিফ সিকদার(২৪)। বর্তমানে সে স্ত্রী ও এক সন্তান নিয়ে মনসুরাবাদ এলাকার পরিবেশ গুচ্ছগ্রামে বসবাস করছে।
হুমকির মুখে রয়েছে শহর রক্ষা বাধ সহ ৫-৭ টি ইটের ভাটা , ৩০-৩৫ টি বসতবাড়ি।সরেজমিনে এলাকায় গিয়ে দেখা যায় , অবৈধভাবে মাটি ও বালু উত্তোলনের ফলে এলাকার প্রায় ১০ টি বাড়ি ধ্বসে পুকুরে নিমজ্জিত হয়েছে । ক্ষতিগ্রস্থ এলাকাবাসী পারভীন , মমতাজ , দেলোয়ার , ইরানী ও বদিউদ্দিন জানান , তাদের বসত বাড়ির বাথরুম , রান্নাঘর , টিউবওয়েল ও কয়েকটি থাকার ঘর ধ্বসে গর্তে পড়ে বিলীন হয়ে গেছে , যেকোন সময় বসত বাড়ির বাকি অংশটুকু পুকুরের গর্তে চলে যেতে পারে ।
মঙ্গলবার (৯ জুলাই) প্রথমবারের মতো ফরিদপুর স্টেশনে ট্রেনটি থেমে দাঁড়ায়। ভোর ৫টা ৩৫ মিনিটে ফরিদপুর স্টেশনে দুই মিনিট থামে চন্দনা কমিউটার। এরপর যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়।
এরমধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সংক্রান্ত পূর্ব শত্রু তার ধরে পরিকল্পিতভাবে এঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে দাবি পরিবারের।এঘটনায় সোমবার (০৮ জুলাই) ওই কৃষকের পরিবারের পক্ষ থেকে সালথা থানায় একটি মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছে। এর আগে গত শনিবার (০৬ জুলাই) রাত ৮ টার দিকে উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের কাঁঠালবাড়িয়ার যুগিডাঙ্গা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
রোববার দুপুরে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার এর নিকট এ স্বারকলিপি প্রদান করা হয়। এ সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পর্দা কেলেংকারী, স্টোর রুমে রহস্যজনক অগ্নিকান্ড, দুর্বল স্বাস্থ্য সেবা নিয়ে সংবাদ পরিবেশন করায় হাসপাতালে সাংবাদিক প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করেন হাসপাতালের পরিচালক হুমায়ুন কবির।
এ ঘটনায় অবিলম্বে ওই হাসপাতালের পরিচালক হুমায়ুন কবিরকে প্রত্যাহারের দাবী জানিয়েছে ফরিদপুর প্রেসক্লাব। শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে হাসপাতালের পুরাতন ভবনের দোতলায় অবস্থিত পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে। ওই সময় থেকে বিকেলে সাড়ে ৩টা পযন্ত ওই ফটো সাংবাদিককে আটকে রাখা হয়। পরে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপে ফরিদপুর কোতয়ালী থানার পুলিশ ওই ফটো সাংবাদিককে উদ্ধার করে।
প্রথমবার সহযোগিতা পেলে ও বন্ধ হয়ে যায় সেই ভাগ্যের দুয়ার। কেড়ে নেওয়া হয় তার সহায়তা কার্ড। এরপর তারনামে প্রতিবারই আসতে থাকে সরকারি চাল, ডালসহ বিভিন্ন উপকরণ কিন্তু একবারও পৌছেনি তার হাতে।শুধু রোকেয়া বেগম নয়- এই ইউপিতে এমনই ৪০জন ব্যক্তির নামে মাসের পর মাস আসতে থাকে সরকারি সহযোগিতা। তাদের মধ্যে অনেকেই জানেনই না তার নামে কার্ড ইস্যু হয়েছে। কিন্তু উপকারভোগীদের তালিকায় রয়েছে তাদের নাম।