বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল রংপুরের পীরগাছা উপজে- লার আওতাধীন ৪ নং অন্নদা নগর ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি- বার্ষিক সম্মেলন ও ইউনিয়ন বিএনপি নেতা নির্বাচনী ভোট গ্রহণ শুরু হয়। ৬ফেব্রুয়ারি ২০২৫ইং বৃহস্পতিবার সকাল ১২ ঘটিকার সময়,সাত-দরগা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়ঃ রংপুর জেলা পীরগাছা উপজে -লার ৪নং অন্নদানগর ইউনিয়নে দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন ও ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠানে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,আলহাজ্ব মোঃ আফসার আলী,সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক রংপুর জেলা শাখা বিএনপি। উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,আলহাজ্ব মোঃ আমিনুল ইসলাম রাঙ্গা, আহবায়ক পীরগাছা উপজেলা বিএনপি। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ মামুনুর রশিদ সদস্য রংপুর জেলা বিএনপি,এবং সভাপতিত্ব করেছেন মোঃ জিল্লুর রহমান মাস্টার,৪নংঅন্নদানগর ইউনিয়ন বিএনপি,ও সঞ্চালনায় ছিলেন,আব্দুর রশিদ সরকার সদস্য সচিব অন্নদা-নগর ইউনিয়ন বিএনপি,এবং পীরগাছা উপজেলা বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দু সহ অন্নদানগর ইউনিয়ন বিএনপির সদস্যরাবৃন্দরা সে সময় উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনের বক্তব্য শেষে বিকেল ৪ঘটিকায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়। মোট ভোট কেন্দ্রে ছিল তিনটি বুথ করা হয়। এক একটি বুথে তিনটি করে ওয়ার্ডের ভোট গ্রহণ শুরু হয়, সে সময় একান্ন বিশিষ্ট কমিটির ভোটাররা সারিবদ্ধভাবে সুন্দর পরিবেশে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। মোট ভোট সংখ্যা ৪৫৯টি,তার মধ্যে ভোট কাস্ট হয়েছে ৩৭২টি এর মধ্যে সভাপতি দুইজন অংশ গ্রহণ করেন। চেয়ার মার্কা নিয়ে,মোঃ জিল্লুর রহমান মাস্টার,তিনি ৩৬৪টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ রফিকুল ইসলাম তিনি মোটরসাইকেল মার্কায়,০২ভোট পান। এবং সাধারণ সম্পাদক পদে যে দুইজন প্রার্থী,প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তার মধ্যে,মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চশমা মার্কায় ৩৫৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী,কাজী মোঃ মাহবুবুর রহমান মাহবুব তিনি ফুটবল মার্কা নিয়ে ৪ভোট পান। এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে যে দুইজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তার মধ্যে,মোঃ রফিকুল ইসলাম মোরগ মার্কায় ৩৪৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতি- দ্বন্দ্বী মোঃ মাসুদ মিয়া তালা মার্কায়,০২ভোট পান। এরই মধ্য দিয়ে শেষ হলো,পীরগাছা উপজেলার অন্নদা-নগর ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সভাপতি,সাধারণ সম্পাদক সাংগঠনিক সম্পাদক,এবং তৃণমূল পর্যায়ের ৫১বিশিষ্ট সদস্যদের নির্বাচ -নী প্রক্রিয়া। উল্লেখো যে ৪নং অন্নদাগনগর ইউনিয়ন সভাপতি সাধার -ণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক পদে যারা হেরে গিয়েছেন তারা ৫ তারিখ রাতে আনুমানিক,০৮ঘটিকার সময় নির্বাচন বর্জ- নের ঘোষণা দেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। কারণ জানতে চাইলে ওনারা বলেন,এর জন্য দায়ী উপজেলা নেতৃবৃন্দুরা সে সময় নেতৃবৃন্দুদের বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির কথা তুলে ধরেন তিন । এ বিষয়ে রংপুর জেলা নেতৃবৃন্দু ও পীরগাছা উপজেলা নেতৃবৃন্দুরা জানান,নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা,এমনই মন্তব্য করেন উপজেলা ও তৃণমূল নেতা নেতৃবৃন্দুরা।