সান্তাহারে কোটা সংস্কার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল ও ট্রেন অবরোধ

মোঃ এরশাদ আলী প্রকাশিত: ১৮ জুলাই , ২০২৪ ১৪:২৭ আপডেট: ১৮ জুলাই , ২০২৪ ১৪:২৭ পিএম
সান্তাহারে কোটা সংস্কার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল ও ট্রেন অবরোধ
পরে দেড় ঘন্টার প্রচেষ্টায় পুলিশ প্রশাসন উত্তপ্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পর বেলা দেড়টায় ট্রেনটি সেখান থেকে ছেড়ে সান্তাহার জংশন স্টেশনে পৌঁছায়। এর আগে বেলা ১১ টায় সান্তাহার বিপি স্কুলের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে সান্তাহার সরকারি কলেজের মূল ফটকে যায়। সেখান থেকে ফিরে রেলগেট চত্বরে এসে প্রায় চার শতাধিক স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরা সমাবেত হয়।

বগুড়ার আদমদীঘির সান্তাহারে কোটা সংস্কারের এক দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা লোকো পশ্চিম কলোনি মাঠের সামনে বেলা ১২ টায় রূপসা আন্তঃনগর ট্রেন অবরোধ করেন।

পরে দেড় ঘন্টার প্রচেষ্টায় পুলিশ প্রশাসন উত্তপ্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পর বেলা দেড়টায় ট্রেনটি সেখান থেকে ছেড়ে সান্তাহার জংশন স্টেশনে পৌঁছায়। এর আগে বেলা ১১ টায় সান্তাহার বিপি স্কুলের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে সান্তাহার সরকারি কলেজের মূল ফটকে যায়। সেখান থেকে ফিরে রেলগেট চত্বরে এসে প্রায় চার শতাধিক স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরা সমাবেত হয়।

এরপর শিক্ষার্থীরা ট্রেন অবরোধের সীদ্ধান্ত নেয়। দেড় ঘন্টা চলে অবরোধ। সেখানে শিক্ষার্থীরা কোটা সংস্কার চেয়ে স্লোগান স্লোগানে মুখরিত করে তোলেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান পিন্টু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রোমানা আফরোজ ও ফাঁড়ির ইনচার্জ আলমাস আলী শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেন। এর কিছুপর তাঁরা ট্রেন অবরোধ করা থেকে সড়ে দাঁড়ান। 

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী সরৎ ও সাইদুল ইসলাম জলাদ বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিলাম কিন্তু পুলিশ আমাদের বাঁধাগ্রস্ত করেছে। শিক্ষার্থীদের দাবি পূরন না হলে আমাদের আন্দোলন চলবে।আদমদীঘি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রাজেশ কুমার চক্রবর্তী জানান, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে পুলিশ কোনো বাঁধা বা লাঠি চার্জ করেননি। বরং তাঁরাই উত্তপ্ত পরিস্থিতি  সৃষ্টি করে। তা আমরা নিয়ন্ত্রণ করেছি। একারণে কোনো ধরনের আপ্রতিকর ঘটনা ঘটেনি।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo