ফরিদপুরের তীব্র শীতে কাতর হয়ে পরেছে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাসা থেকে বাহির হচ্ছে না। রাস্তা হয়েপরেছে জনশুন্য। শহরে চলা চলসহ ব্যাবসা বানিজ্য ও কমে গেছে। ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে পিঠা বিক্রি করে সংসার চালায় বিধবা রহিমা বেগম তার শীতের কারনে বিক্রি কমে গেছে বলে জানান রহিমা।
ফরিদপুরের তীব্র শীতে কাতর হয়ে পরেছে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাসা থেকে বাহির হচ্ছে না। রাস্তা হয়েপরেছে জনশুন্য। শহরে চলা চলসহ ব্যাবসা বানিজ্য ও কমে গেছে। ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে পিঠা বিক্রি করে সংসার চালায় বিধবা রহিমা বেগম তার শীতের কারনে বিক্রি কমে গেছে বলে জানান রহিমা। প্রেস ক্লাবের উলটা দিকে দুটি খাবার হোটেল একটি হচ্ছে খোন্দকার হোটেল অপটি হচ্ছে সুপার হোসেন।
হোটেলের মালিক পক্ষ জানায় কয়েক দিনের তীব্র শীতে হোটেলে লোক জন আসা যাওয়া কমে গেছে এতে আমাদের বিক্রি কমে গেছে। হোটেল কর্মচারীদের বেতন ভাতা পরিশোধ করা কষ্ট হয়ে পরেছে। তবে রাস্তার পাশে ফুটপাতে কিছু খোলা দোকানে কিছু কিছু লোকদের পিঠা খেতে দেখা গেছে। পিঠা খেতে আসা কামাল নয়ন সহ একাধিক ব্যাক্তিরা জানান একটু ঠান্ডা নিবারন করার জন্য গরম পিঠা খেতে এসেছিলাম কিন্তু এসে দেখি যে ঠান্ডা ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না । তারা আরো বলেন এ রকম ঠান্ডা আরো কিছু দিন থাকলে বারটা ভেজে যাবে।
ফরিদপুর শহর ঘুরে দেখা যায়। যে সকল দিন মজুর ব্যাক্তিরা আছে। তারা কাজ না পেয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে । দিন মজুর খেটে খাওয়া সালাম জানান তীব্র শীতের কারনে কেউ কাজ করাছে না। তাই বাড়ি চলে যাচ্ছি। কিন্তু বাড়ি গিয়েই বা কি করবো কাজ না পাওয়তে না খেয়ে থাকতে হবে সংসারের সবাই কে নিয়ে। আমারা তো দিন এনে দিন খাইকাজ করতে না পারলে খাবার ও থাকে না বাড়িতে ।