সময়ের সাথে সংগঠনের পরিধি বৃদ্ধি পাবে, কর্মপন্থা পরিবর্তন হবে কিন্তু ইসলামি আন্দোলনের মুল স্পিরিট ঠিক রাখতে হবে।
চারিত্রিক মাধুর্যতা হবে দাওয়াতের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার।
সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে দৃঢ়তা থাকবে কিন্তু অন্য সংগঠনের মত হঠকারিতা নয়।
সায়েন্স ফেস্ট এর আয়োজন ছিল খুবই চমৎকার। সাধারণ ছাত্রদের জন্য এমন আয়োজন বেশি বেশি হওয়া দরকার।
ইসলামি আন্দোলন শুধু ছাত্র জীবনের জন্য নয়, ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে গঠন করার এখনই সময়।
গত ১৫ বছর ছিলো জনশক্তি গঠন করার সবচেয়ে ভালো সময়। এসময় পরীক্ষিত লোকজন এই সংগঠনে এসেছে। (পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অনেকেই আসবে কিন্তু সকলকে প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।)
আন্দোলনে টিকে থাকার জন্য যুবকদেরকেই সবথেকে বেশি পরীক্ষায় (নারী, অর্থ,ক্ষমতা) পড়তে হয়, এজন্য এ বয়সে সতর্ক থাকাটা বেশি জরুরী।
শিবিরের দায়িত্বশীলদের অবশ্যই বাবা মায়ের কাছে উত্তম সন্তান হওয়া জরুরি।