আদমদীঘিতে সড়কের গাছ কাটলো যুবলীগ নেতা

মোঃ এরশাদ আলী প্রকাশিত: ১ জুলাই , ২০২৪ ১১:৫২ আপডেট: ১ জুলাই , ২০২৪ ১১:৫২ এএম
আদমদীঘিতে সড়কের গাছ কাটলো যুবলীগ নেতা
তিনি উপজেলার চাঁপাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সহ সম্পাদক। শনিবার দুপুরে বিহিগ্রাম-বন্তইর সড়ক থেকে অনুমোদন ছাড়াই তিনি গাছটি কাটেন। জানা গেছে, প্রায় ১৫ বছর আগে উপজেলার বিহিগ্রাম বাজার থেকে বন্তইর গ্রামের সড়কের দু’পাশে তিন কিলোমিটারজুড়ে বনবিভাগের আওতায় স্থানীয় উপকারভোগীদের মাধ্যমে তিন হাজার শিশু ও ইউক্যালিপটাস সহ নানা ধরনের গাছ রোপন করা হয়।

বগুড়ার আদমদীঘিতে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে সড়কের গাছ কাটার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই যুবলীগ নেতার নাম টুকু।

তিনি উপজেলার চাঁপাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সহ সম্পাদক। শনিবার দুপুরে বিহিগ্রাম-বন্তইর সড়ক থেকে অনুমোদন ছাড়াই তিনি গাছটি কাটেন। জানা গেছে, প্রায় ১৫ বছর আগে উপজেলার বিহিগ্রাম বাজার থেকে বন্তইর গ্রামের সড়কের দু’পাশে তিন কিলোমিটারজুড়ে বনবিভাগের আওতায় স্থানীয়  উপকারভোগীদের মাধ্যমে তিন হাজার শিশু ও ইউক্যালিপটাস সহ নানা ধরনের গাছ রোপন করা হয়।

তারাই এসব গাছগুলো দেখভাল করতেন। বেশ কিছুদিন আগে দরপত্রের মাধ্যমে কিছু গাছ কেটে বিক্রি করা হয়। এরপর থেকে নানা অজু হাতে  স্থানীয়রা গাছগুলো কেটে নিয়ে যেতে শুরু করেন। গত শনিবার দুপুরে উপজেলার চাঁপাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সহ সম্পাদক টুকুর বিরুদ্ধে ওই সড়কের একটি বড় ইউক্যালিপটাস গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠে। চাঁপাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সহ সম্পাদক টুকু বলেন, যে গাছটি কেটেছি ওটা আমার শশুরের জমির সাথে লাগানো।

বাড়ির কাজের জন্য গাছটি কাটা হয়েছে। আমি একা নয়, অনেক মানুষই এরকম গাছ কাটেন।দুপচাঁচিয়া বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আখতারুজ্জামান জানান, গাছকাটার খবর পেয়ে ঘটনা¯স্থলে আমাদের লোক পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু  কাউকে পাওয়া যায় নি। গাছকাটার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিতে থানায় মামলা করা হবে।আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্তাকর্তা (ইউএনও) রুমানা আফরোজ জানান,গাছগুলো কোন বিভাগের। সেটি জেনে সংশ্লীষ্ট বিভাগকে জানাতে হবে। তারাই এটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।


এই বিভাগের আরোও খবর

Logo