খুলনার ডুমুরিয়ার জাতীয়তাবাদী রাজনীতির সুপরিচিত সংগ্রামী ছাত্রনেতা এম এম জাফর হাসান।২০০৭ সালে ছাত্রদলের রাজনীতির মধ্য দিয়ে তার আত্ম প্রকাশ হয়। শহীদ জিয়ার এই অকুতোভয় সৈনিক দলের প্রয়োজনে স্বাধিকার ও অধিকার আন্দোলনে সম্মুখ সারীর যোদ্ধা হিসেবে বিগত ১৭ বছর নেতৃত্ব দিয়েছেন। সুদীর্ঘ ১৭ বছর স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে দলীয় সকল প্রোগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন ফিনিক্স পাখির মত বাজিমাত করেছেন। ডুমুরিয়ার ছাত্র রাজনীতিকে নতুন এক পথ দেখিয়েছেন যখন ডুমুরিয়া ছাত্র রাজনীতি একটি পরিবার কেন্দ্রিক হয়ে গিয়েছিল তখন তৎকালীন জেলা যুবদলের সংগ্রামী সদস্য সচিব ইবাদুল হক রুবায়েদ এর
নির্দেশনায় ছাত্রদলের তৎকালীন সভাপতি আব্দুল মান্নান মিস্ত্রী ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা তুহিন তার উপর বিশ্বাস রেখেই ২০১৭ সালে ছাত্রদলের ডুমুরিয়া উপজেলা শাখার অভিভাবকের দায়িত তুলে দেন তার হাতে। সেই দায়িত্ব তিনি সফলভাবে পালন করেছেন । ডুমুরিয়ায় ছাত্রদলকে সুসংগঠিত করেছেন এবং দলের প্রয়োজনে স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলেছিল। এই ২০২৪ এর জুলাই আন্দোলনে খুলনা রাজপথ শ্লোগানে শ্লোগানে প্রকম্পিত করেছেন। রাজপথে বারবার রক্ত ঝরিয়েছেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুলের নির্বাচন করতে গিয়ে হাসিনার পেটুয়া বাহিনীর হাতে নির্যাতনের শিকার হয় এবং তার একটি হাত ভেঙে যায়। তারপর খুলনায় এক কেন্দ্র ঘোষিত
প্রোগ্রাম সফল করতে গিয়ে পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর গুলির
আঘাতে তার পা ভেঙে যায় এমন শত শত প্রোগ্রাম সফল করেছেন তিনি তারপরও দমে যান নাই।
ছাত্রদলের রাজনীতিতে নিজেকে সুউচ্চ স্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য আগামী খুলনা জেলা কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে আসার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে তিনি আশাবাদী দল তার যোগ্য মূল্যায়ন করবেন। খুলনার ছাত্র রাজনীতিতে জাফর হাসান এর মত নেতাদের খুব প্রয়োজন।