রাজৈরে শহিদ মিনারে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের হাতাহাতি

মাসুদ রেজা ফিরোজী প্রকাশিত: ২২ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ ১২:২১ আপডেট: ২২ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ ১২:২১ পিএম
রাজৈরে শহিদ মিনারে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের হাতাহাতি
মাদারীপুরের রাজৈরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে শহিদ মিনারে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি হয়েছে। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত ১২টা ১ মিনিটের পরে উপজেলা চত্তরের কেন্দ্রীয় মহীদ মিনারে এ ঘটনা ঘটে।জানাযায়, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দি আহমেদ মোল্লার অনুসারী রাজৈর উপজেলার ছাত্রলীগের

মাদারীপুরের রাজৈরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে শহিদ মিনারে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি হয়েছে। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত ১২টা ১ মিনিটের পরে উপজেলা চত্তরের কেন্দ্রীয় মহীদ মিনারে এ ঘটনা ঘটে।জানাযায়, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দি আহমেদ মোল্লার অনুসারী রাজৈর উপজেলার ছাত্রলীগের।

সভাপতি জাহিদ হাসান মুকিম তার সঙ্গীদের নিয়ে শহিদ মিনারের বেদিতে ফুল দিতে গেলে। একই সময় শাজাহান খান এমপির অনুসারী পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল ইসলামও তার সঙ্গীদের নিয়ে ফুল দেওয়া জন্য শহিদ মিনারের বেদিতে ওঠে । এসময় জাহিদ হাসান মুকিমের সাথে রবিউল মোল্লার বাকবিতণ্ডার এক পর্যায় দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি হয়। এসময় সেখানকার উপস্থিত পুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে

আনতে সক্ষম হয়।শাজাহান খান এমপি অনুসারী পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল মোল্লা জানান, আমরা আগে শহিদ মিনারে ফুল দিতে উঠলে জাহিদ হাসান মুকিম ও তার সঙ্গীরা বাঁধা সৃষ্টি করলে হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি হয়। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দি আহমেদ মোল্লার অনুসারী রাজৈর উপজেলার ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদ হাসান মুকিম জানান, শাজাহান খান এমপির অনুসারীর কিছু লোকজন আমাদের ফুল দিতে বাঁধা সৃষ্টি করে । এসময় তাঁদের সাথে ধাক্কাধাক্কি হয়।রাজৈর থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান হাওলাদার জানান, ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে তর্কবিতর্ক সৃষ্টি হলেপুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo