রংপুর নগরীর বাবুখাঁয় আদালতের আদেশ অমান্য করে নির্মাণ

মোঃ ফাহিম প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ ১৩:৫৯ আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ ১৩:৫৯ পিএম
রংপুর নগরীর বাবুখাঁয় আদালতের আদেশ অমান্য করে নির্মাণ
রংপুর মহানগরীর মেট্রো কোতয়ালী থানাধীন ২২ নং ওয়ার্ড বালাপাড়ায় জমির মালিকানা বিরোধের জের ধরে মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে মোঃ রানা মিয়া বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গত ২৮জানুয়ারী ২০২৪ইং তারিখে প্রতিপক্ষ আব্দুর রশিদসহ ৯জনকে অভিযুক্ত করে ১৪৪ ও ১৪৫ধারায় মামলা দায়ের করেন। মামলা নং এমআর ১৩৮/২৪। বিজ্ঞ আদালত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে মেট্রো কোতয়ালী থানা অফিসার ইনচার্জকে শান্তি শৃংখলা বজায় রাখতে নির্দেশ দেন। পুলিশ উভয় পক্ষকে গত ৪ফেব্রুয়ারী লিখিত নোটিশ করে সতর্ক করেন।

রংপুর মহানগরীর মেট্রো কোতয়ালী থানাধীন ২২ নং ওয়ার্ড বালাপাড়ায় জমির মালিকানা বিরোধের জের ধরে মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে মোঃ রানা মিয়া বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গত ২৮জানুয়ারী ২০২৪ইং তারিখে প্রতিপক্ষ আব্দুর রশিদসহ ৯জনকে অভিযুক্ত করে ১৪৪ ও ১৪৫ধারায় মামলা দায়ের করেন। মামলা নং এমআর ১৩৮/২৪। বিজ্ঞ আদালত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে মেট্রো কোতয়ালী থানা অফিসার ইনচার্জকে শান্তি শৃংখলা বজায় রাখতে নির্দেশ দেন। পুলিশ উভয় পক্ষকে গত ৪ফেব্রুয়ারী লিখিত নোটিশ করে সতর্ক করেন।

নোটিশে বলা হয় বিরোধীয় সম্পত্তিতে বিচারাধীন সময়ে কোনো পক্ষ কোনো প্রকার কর্তন, ভোগ দখল, পরিবর্ধন বা নির্মানকাজ হইতে বিরত থাকিয়া আইন শৃংখলা বজায় থাকবে। কিন্তু মামলার বিবাদিগণ উক্ত নোটিশ প্রাপ্ত হবার পর বিজ্ঞ আদালতের আদেশ ও পুলিশী বাঁধা অমান্য করে আরও বে-পরোয়া হয়ে রাতে দিনে সন্ত্রাসী পাহাড়ায় নির্মান কাজ করে চলে। এঘটনা থানা পুলিশকে অবগত করলে পুলিশ ১০ ফেব্রুয়ারী দুপুর ২টার দিকে কাজ বন্ধ করে দেন।

ঐদিন দুপুর ১২ টার দিকে সরেজমিনে লক্ষ্য করাগেছে, বিবাদিগণ এক পাল্লাভূক্ত হয়ে সন্ত্রাসী পাহাড়ায় বিরোধীয় জমিতে বিজ্ঞ আদালতের আদেশ  ও পুলিশী নোটিশ অমান্য করে দেদারছে কাজ চালিয়ে আসছে। এ সংক্রান্তে বিবাদিপক্ষের লোকজনকে আদালতের আদেশ ও পুলিশি নোটিশের ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে বিবাদি আব্দুর রশিদ, শরিফ আহমেদ সেলিমসহ অনেকেই জানান আমরা কাজ বন্ধের কোনো নোটিশ পাইনি। এছাড়া আদালতের ১৪৪ ও ১৪৫ ধারা জারি হয়েছে কি না তা জানিনা। তাই আমরা আমাদের জমিতে কাজ করছি।

মামলার বাদি রানা মিয়া জানান, আমরা বিজ্ঞ আদালতের আদেশ ও পুলিশি নোটিশ প্রাপ্ত হবার পর যথাযথ শান্তি শৃংখলা বজায় রাখতে অটুট আছি। কিন্তু প্রতিপক্ষ বিবাদিরা সে আদেশ অমান্য করে সন্ত্রাসী পাহাড়ায় কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়টি থানা পুলিশকে বারবার অবগত করে আসলেও বাস্তবিক কোন ব্যবস্থা গ্রহন না করার অভিযোগ করেন। কাজ বন্ধ করতে বলায় রাশিদা নামের এক মহিলাকে মারপিটের খবরও জানাগেছে। সংশ্লিষ্ট এলাকার কেউ কেউ মনে করছেন। বাদিপক্ষ আইন মানছেন, পক্ষান্তরে বিবাদিপক্ষ আইন অমান্য করে কাজ করায় যে কোনো সময় বড় ধরনের সংঘাতের সৃষ্টি হয়ে অপুরনীয় ক্ষতি ও আইন শৃংখলার অবনতি হতে পারে । 

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo