বিএনপির ডাকা চতুর্থ দফা অবরোধ যশোরে হয়নি। শেখ হাসিনার উন্নয়নের বিএনপি জামায়াত আরো বেশি দিশেহারা হয়ে পড়েছে এমপি নাবিল। বিএনপির ডাকা চতুর্থ দফা অবরোধ যশোরে হয়নি। সকাল থেকে পরিবহন ছোট্টখাটো যানবাহন পরিবহন চলাচল করা সহ দুরপাল্লার বাস চলাচল করেছে। সকাল থেকে রাজপথে ছিল আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।দুপুরে যশোর-৩ সদর আসনের নেতৃত্বে শহরে শান্তির মিছিল বের করা হয়।
শান্তির মিছিল শুরু পূর্বে শহরের দড়াটানা ভৈরব চত্বরে সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ বলেছেন, এখন শান্তি পূর্ণ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। অথচ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি জামায়াত হরতাল অবরোধের নামে নাশকতা করছে। কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের মাঠে দেখা যাচ্ছে না। তারা লুকিয়ে থেকে বাসে আগুন দিয়ে আসার লুকিয়ে যাচ্ছে। এভাবে তারা জনগনের মাঝে আতংঙ্কের চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু জনগণ আতংঙ্কিত হচ্ছে না। তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে দেশ। তার নেতৃত্বে পদ্মাসেতু নির্মান, চট্টগ্রামে টানেল উদ্বোধন, মেট্রোরেল চালু করা হয়েছে। এই উন্নয়নে বিএনপি জামায়াত আরো বেশি দিশেহারা হয়ে পড়েছে।
ক্ষমতায় আসার জন্য নানা ষড়যন্ত্র করছে। তাই সকলেৈক ঐক্যবদ্ধ থেকে ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতেদ হবে। আগামী সংসদ নি র্ভাচনে শেখ হাসিনাকে আবারো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচত করতে হবে। এরপর শান্তি মিছিল শুরু হয়। উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মুক্তিযোদ্ধা একেএম খয়রাত হোসেন, মেহেদী হাসান মিন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদ ও উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা ফরিদ আহমেদ চৌধুরী, এসএম আফজাল হোসেন, ত্রঅন ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকব সুখের মজুমদার, উপপ্রচার সম্পাদক লুৎফুল কবীর বিজু, জাতীয় শ্রমিক লীগের জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জবেদ আলী, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন, শ্রমিক কল্যাণ বিয়সক সম্পাদক সেলিম রেজা পান্নু জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি লাইজু জামান, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন বিপুল, যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন, ত্রাণ সম্পাদক তৌফিকুল ইসলাম শাপলা, সদর উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান বাবলু, শহর যুবলীগের আহবায়ক মাহমুদুল হাসান মিলু, জেহলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি আবুল এহসান সুজন, কামাল হোসেন, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক শাহজান কবীর শিপলু, যুব মহিলা লীগের সভাপতি মঞ্জুন্নাহার নাজনীন সোনালী, লেবুতলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলিমুজ্জামান মিলন, নরেন্দ্রপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজু আহমেদ, ফতেপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শেখ সোহরাব হোসেন প্রমুখ। শান্তির মিছিল দড়াটানা থেকে শুরু হয়ে চৌরাস্তায় গিয়ে শেষ হয়।