রিদপুরের সদর উপজেলার পদ্মা চরের এলাকা গুলিতে ছোট মাছ (গুড়া) মাছ ধরছে অবৈধ চায়না দোয়ারী দিয়ে। এতে দেশীয় প্রজাতির কোন মাছ বড় হতে পারছেনা। প্রতিনিয়ত ধ্বংস হচ্ছে দেশীয় মাছ।
বাজারে গেলে দেখা যায়, অবৈধ চায়না দোয়ারী দিয়ে কিভাবে মাছ ধরে বাজারে এনে বিক্রি করছে এক শ্রেনীর মাছ ব্যবসায়িরা। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, সদর উপজেলার নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন ও ডিগ্রির চর ইউনিয়নে এ অবৈধ মাছ ধরার চায়না দোয়ারী ব্যবহার করছে। অপর দিকে ফরিদপুরের শহরের বাজার গুলিতে ছোট ছোট ইলিশের ঝাটকা মাছ বিক্রি হচ্ছে। এ ছোট ঝাটকা মাছ ও বাজারে বিক্রি করা নিষিদ্ধ করেছে সরকার।
কোন বাজারে নিষিদ্ধ মাছ ও দেশীয় প্রজাতির ছোট মাছ ধরা ও বিক্রি করছে কারা এ দেখভাল জন্য দায়িত্ব নিয়োজিত আছে মৎস্য বিভাগ কিন্তু মৎস বিভাগ এ বিষয়ে কোন দায়িত্ব পালন করছে না বলে অভিযোগ করে বলেন দুই ইউনিয়নের চর অঞ্চলের বাসিন্দারা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যক্তিরা জানান, নামেই মৎস্য বিভাগ এরা কোন কাজ করে না (দায়িত্ব ) পালন করে না সঠিক ভাবে।
তারা আরো বলেন, মৎস্য বিভাগ সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করলে এভাবে দেশীয় মাছ বিলুপ্ত হতো না এবং বাজারে নিষিদ্ধ চায়না দোয়ারী পাওয়া যেতো না। এলাকা বাসির দাবি, দেশীয় মাছ বাচানোর জন্য জরুরি ভাবে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন সরকারের।এ বিষয়ে ফরিদপুর সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শিরিন শারমিন খান জানান, এ সময় থেকে প্রায় ৩ মাস ঝাটকা ইলিশ মাছ জেলেরা বাজারে বিক্রি করতে পারবে। অপর দিকে চায়না দোয়ারী নিয়ে তিনি জানান, আমরা নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছি, ২/১ দিনের মধ্যে চর অঞ্চলে ও অভিযান চালাবো।