ফরিদপুরের গরুর মাংস দোকানে গরুর মাংস থাকলে ও নেই কোন ক্রেতা। শুক্রবার সকালে ফরিদপুর শহরের প্রান কেন্দ্র টেপাখোলা বাজার ঘুরে এ দৃশ্য দেখা যায়। সপ্তাহে একদিন শুক্রবার ৪ থেকে ৫ টি গরুর মাস বিক্রি হতো বলে জানান গরুর মাংস ব্যাবসায়িরা।
ফরিদপুরের গরুর মাংস দোকানে গরুর মাংস থাকলে ও নেই কোন ক্রেতা। শুক্রবার সকালে ফরিদপুর শহরের প্রান কেন্দ্র টেপাখোলা বাজার ঘুরে এ দৃশ্য দেখা যায়। সপ্তাহে একদিন শুক্রবার ৪ থেকে ৫ টি গরুর মাস বিক্রি হতো বলে জানান গরুর মাংস ব্যাবসায়িরা।
বতর্মান শুক্রবারে একাধিক ব্যাবসিরা একটি গরুর মাংস বিক্রি করতে পারে না। আমারা এখন খুবই অভাবে মধ্যে দিন কাটছে বলে জানান গরুর মাংস ব্যাবসায়িরা। কেন গরুর মাংস এখন বিক্রি হচ্ছে না জানতে চাইলে মাংস ব্যাবসায়ি মুসা জানান আগে এক কেজি গরুর মাংস বিক্রি করতাম ৩/৪ শত টাকা কেজি সেই মাংসের কেজি এখন সাড়ে সাতশত থেকে আটশত টাকা কেজি। তিনি আরো জানান সাধারণ জনগনের মাংস ক্রয় মক্ষতা নেই আগের মতো। অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খরাপ আগে প্রতি শুক্রবার ৩ থেকে ৪টি গরুর মাংস বিক্রি েকরতাম আর এখন চারজন ব্যাবসায়ি মিলে একটি গরু বিক্রি করতে পারিনা।
এমন দিন গেছে প্রতিদিন গড়ে দুটি গরু মাংস বিক্রি করতাম এখন সপ্তাহে একটি পারিনা বিক্রি করতে। আজমল হোসেন নামে এক ব্যাক্তি আধা কেজি মাংস কিনতে এসে জানান আগে প্রতি সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ কেজি করে মাংস কিনতাম আর আর আজ আধা কেজি মাংস কিনে বাড়িতে যাচ্ছি। তিনি আরো জানান বাজার নিয়ন্ত্রণ না থাকার কানে আমারা যারা মধ্যবর্তি পরিবারের আছি তারা খুবই কষ্টের মধ্যে আছে কাউকে বলতে পারছে না। শুধু একমাত্র সরকারি চাকরি জীবিরা ভালো আছে। সে ছোট হউক আর বড় চাকরিজীবি হউক। অপর দিকে ভালো আছে বড় েবড় ব্যাবসায়ি আর অটো ও রিক্সা চালকরা।