তীব্র গরমে বেড়েছে আখের রসের চাহিদা

নাম :রেজাউল হাসান প্রকাশিত: ২৭ এপ্রিল , ২০২৪ ১০:৪৩ আপডেট: ২৭ এপ্রিল , ২০২৪ ১০:৪৩ এএম
তীব্র গরমে বেড়েছে আখের রসের চাহিদা
তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। কোথাও যেন নেই একটু ছায়া। এমন তীব্র গরমে নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন বিপাকে। তাইতো এসব তৃষ্ণার্ত মানুষজন ভিড় জমান ফুটপাতে গড়ে ওঠা সরবতের দোকানগুলোতে।

তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। কোথাও যেন নেই একটু ছায়া। এমন তীব্র গরমে নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন বিপাকে। তাইতো এসব তৃষ্ণার্ত মানুষজন ভিড় জমান ফুটপাতে গড়ে ওঠা সরবতের দোকানগুলোতে।

এদিকে, নকলা শহরের আনাচে-কানাচে ও ফুটপাতগুলোতে গড়ে উঠেছে আখের রসের ভাসমান দোকান। প্রখর রোদ ও গরমে অতিষ্ঠ জনজীবনে তৃষ্ণা মেটাতে মানুষ যেন আখের রসে আত্মতৃপ্তি খুঁজে পায়।

পথচারী ছাড়াও ভ্যান রিকশা, অটোচালকরাও এই শরবত পান করে থাকেন। শিক্ষার্থীরাও ছুটে আসে গরমে আখের রস খেতে।

আখের রস বিক্রেতা মো. লিমন মিয়া জানান, শেরপুর জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আখ কিনে নিয়ে আসেন তিনি। সেগুলো কেটে ভালোভাবে পরিষ্কার করে মেশিনে দিয়ে রস বের করেন। আকৃতি অনুযায়ী প্রতি গ্লাস আখের রস বিক্রি হয় ১০ থেকে ২০ টাকা করে।

তিনি আরও জানান, সকাল ১০টা থেকে শুরু করে রাত ১০ টা পর্যন্ত ২০০ থেকে ১৫০-২০০ গ্লাস আখের রস বিক্রি করা যায়। এতে প্রতিদিন ৩ হাজার টাকা আখের রস বিক্রি হয় তার।

পরিবারের জন্য আখের রস নিতে আসা হাসান মিয়া নামে এক ব্যক্তি জানান, আখের রস আমার এবং পরিবারের লোকজনের খুবই পছন্দ। তাই বোতলে করে আমি ১ লিটার আখের রস নিয়ে যাচ্ছি।

একজন রিকশা চালক বলেন, সারাদিন রিকশা চালাই। এই গরমে একটু বিশ্রাম নিয়ে আখের রস খাচ্ছি। এটা অনেক মজার এবং অল্পতেই পিপাসা মেটে।

নকলায় প্রতিদিন বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে দিনের তাপমাত্রাও। গরমে অতিষ্ঠ পথচারী এসব দোকানে শরবত পান করে তৃষ্ণা মেটায়।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo