কুকুরের কামড়ের টীকা তৈরি করেছে পাকিস্তান

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: ২০ মার্চ , ২০২৪ ১০:০৮ আপডেট: ২০ মার্চ , ২০২৪ ১০:০৮ এএম
কুকুরের কামড়ের টীকা তৈরি করেছে পাকিস্তান
কুকুরের কামড়ের টীকা তৈরি করেছে পাকিস্তানের সুপরিচিত মেডিকিল বিশ্ববিদ্যালয় ডো ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেস (ডিইউএইচএস)। এর নাম দেয়া হয়েছে ‘ডো র‌্যাব’। আসলে এটি এন্টি-র‌্যাবিট টীকা (এআরভি)। বলা হয়েছে, কাউকে কুকুরে কামড়ানোর পর ফোনকল দিলেই এই টীকা দেয়া হবে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জিও নিউজ।

কুকুরের কামড়ের টীকা তৈরি করেছে পাকিস্তানের সুপরিচিত মেডিকিল বিশ্ববিদ্যালয় ডো ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেস (ডিইউএইচএস)। এর নাম দেয়া হয়েছে ‘ডো র‌্যাব’। আসলে এটি এন্টি-র‌্যাবিট টীকা (এআরভি)। বলা হয়েছে, কাউকে কুকুরে কামড়ানোর পর ফোনকল দিলেই এই টীকা দেয়া হবে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জিও নিউজ। 

এতে বলা হয়, প্রাথমিকভাবে এই টীকা প্রয়োগ করা হয়েছে সিন্ধু প্রদেশে। পরে দেশজুড়ে তা ছড়িয়ে দেয়া হবে। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন, কাউকে কুকুরে কামড়ালে ফোনকলের ৪৮ ঘন্টার মধ্যে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছে দেয়া হবে এই টীকা। সাধারণ এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ‘ডো র‌্যাব’-এর উদ্বোধন করেন ডিইউএইচএসের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর মুহাম্মদ সাঈদ কুরাইশি। 

বিতরণ বিষয়ক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে স্থানীয়ভাবে তৈরি এই এআরভির ৩০ হাজার ডোজ সরবরাহ দেয়া হয়েছে। আমদানি করা কাঁচামাল থেকে ক্যাম্পাসে ডো ইনস্টিটিউট অব লাইফ সায়েন্সেসে (ডিআইএলএস) প্রস্তুত করা হয়েছে এই টীকা। অনুষ্ঠানে কুরাইশি আশা প্রকাশ করেন যে, স্থানীয়ভাবে পাওয়া কাঁচামাল থেকে শিগগিরই এই টীকা তৈরি হবে পাকিস্তানে।

তিনি বলেন, বর্তমানে এই টীকার কঁচামালের জন্য আমাদেরকে চীনের ওপর নির্ভর করতে হয়। আরও এক লাখ ৭০ হাজার ডোজ টীকা প্রস্তুতির প্রক্রিয়া চলছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিআইএলএসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ইজহার হোসেন, ড. তালাত রুমি, বাজার পরিচালক তারিক শাহিদ, বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক ডো আহাদ ওয়াসিক, ফার্মা এমএন্ডপির পরিচালক মুজিব আলি খান, এমএন্ডপির লিগ্যাল ও প্রশাসনিক পরিচালক মুনাফ লাকদা, অর্থ বিষয়ক পরিচালক মুহাম্মদ তারিক খান প্রমুখ। 





এই বিভাগের আরোও খবর

Logo