জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার জিন্দারপুর ইউনিয়নের ভুক্তভোগী ও ভুক্তভোগী পরিবারের আয়োজনে ২৪ শে ডিসেম্বর ২০২৪ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১ টায় জিন্দাপুর ইউনিয়নের মোলামগাড়ি হাট তিন মাথা রাস্তার মোড়ে জয়পুরহাট হতে বগুড়া যাতায়াতের সড়কের পাশে ১১ টা ৩০ মিনিট ১২ টা ১৫ মিনিট পৌনে ১ ঘন্টা ব্যাপি জিন্দারপুর গ্রামের বাসিন্দ আব্দুর রহমানের ছেলে রায়হান আলী ও তার ছেলে ফজলে রাব্বি ।
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার জিন্দারপুর ইউনিয়নের ভুক্তভোগী ও ভুক্তভোগী পরিবারের আয়োজনে ২৪ শে ডিসেম্বর ২০২৪ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় জিন্দাপুর ইউনিয়নের মোলামগাড়ি হাট তিন মাথা রাস্তার মোড়ে জয়পুরহাট হতে বগুড়া যাতায়াতের সড়কের পাশে ১১ টা ৩০ মিনিট ১২ টা ১৫ মিনিট পৌনে ১ ঘন্টা ব্যাপি জিন্দারপুর গ্রামের বাসিন্দ আব্দুর রহমানের ছেলে রায়হান আলী ও তার ছেলে ফজলে রাব্বি । পিতা পুত্র ২ জনেই মানব পাচারকারী তারা চাকুরী দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে উক্ত জিন্দারপুর গ্রামের ১৬ জনার কাছ থেকে ৭১ লক্ষ ৩৪ হাজার টাকা আত্মসাৎ করে এবং ভুক্ত ভোগীদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করায়, বিচারের দাবিতে ভুক্তভোগী জাহিদুল বাবুর নেতৃত্বে উক্ত মানব পাচারকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন কর্মসূচী চলাকালীন সময়ে এতে বক্তব্য রাখেন ভুক্তভোগী জাহিদুল বাবু তিনি বক্তব্যের মাধ্যমে বলেন তারা বিদেশ নিয়ে গিয়ে চাকরি দেবেন এ মর্মে অঙ্গীকার নামায় শর্ত উল্লেখ করেন চাকরি দিতে ব্যর্থ হলে নেওয়া টাকাগুলো ফেরত দিতে বাধ্য থাকবে তারা চাকরি নিয়ে দিতে ব্যর্থ হয়েছে। টাকা ফেরত প্রদানে তাল বাহনা করছেন।টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে বেশ কয়েকবার জিন্দা পুর ইউপি পরিষদে ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের কাছে বিচার হয়েছে, বিচারে টাকা ফেরত দেওয়ার ও অঙ্গীকার করিলে ও টাকা ফেরত না দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এমনকি দেশ থেকে অন্য দেশে পালবার চেষ্টা করছেন রায়হান আলী। তার ছেলে ফজলে রাব্বি ইতিমধ্যে অন্য দেশে পালিয়েছেন। রায়হান আলী অন্য দেশে যেতে না পারেন এ ব্যাপারে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করে তিনি বক্তব্য শেষ করেন। এরপর ভুক্তভোগী জালাল উদ্দিন বক্তব্যে বলেন আমরা বিভিন্ন এনজিও সংস্থা থেকে কিস্তির টাকা নিয়ে উল্লেখিত ২ মানব পাচারকারীকে টাকাগুলো দিয়েছি বিদেশ নিয়ে গিয়ে চাকরি দেবেন বলে। ।একদিকে কিস্তির টাকা দেওয়া অন্যদিকে সংসার চালানো ও সন্তানদের লেখাপড়ার খরচ বহন করা একেবারে আমাদের পক্ষে দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। মানব পাচারকারীদের আইনের আওতায় এনে তিনি শাস্তির শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। জিন্দারপুর ইউনিয়নের মানব পাচারকারীদের বিষয়ে কালাই থানা অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) জাহিদ হোসেনের কাছ থেকে জানতে চাইলে তিনি সাক্ষাৎকারে জানান মানব পাচারকারীদের এবং টাকা আত্মসাৎ কারীদের কালাই উপজেলায় কোন প্রকার ঠাঁই নেই। যাদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন তাদেরকে টাকা উঠায়ে দেওয়ার ব্যাপারে আমার পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা থাকবে।