আলোচিত মামলার কার্যক্রমের বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশের আবেদন

মোঃ সেলিম মিয়া প্রকাশিত: ২৯ জানুয়ারী , ২০২৪ ০৪:৫২ আপডেট: ২৯ জানুয়ারী , ২০২৪ ০৪:৫২ এএম
আলোচিত মামলার কার্যক্রমের বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশের আবেদন
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার ১১ নং রাধাকানাই ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামের আলোচিত মামলায় অভিযোগ গঠনের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল দায়ের করা হয়েছে। একইসঙ্গে মামলার কার্যক্রমে স্থগিতাদেশ চাওয়া হয়েছে। রোববার সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার একজন শিশুর পক্ষে আপিল দায়ের করেন। ওই মামলায় মোট আসামি চারজন । এরমধ্যে দুই জন শিশু ও দুইজন প্রাপ্তবয়স্ক।

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার ১১ নং রাধাকানাই ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামের আলোচিত মামলায় অভিযোগ গঠনের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল দায়ের করা হয়েছে। একইসঙ্গে মামলার কার্যক্রমে স্থগিতাদেশ চাওয়া হয়েছে। রোববার সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার একজন শিশুর পক্ষে আপিল দায়ের করেন।  ওই মামলায় মোট আসামি চারজন । এরমধ্যে দুই জন শিশু ও দুইজন প্রাপ্তবয়স্ক। 

জানা গেছে, গত ১৭ই জানুয়ারি ময়মনসিংহের শিশু আদালত দুইজন শিশুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এরআগে  রঘুনাথপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে ফুলবাড়িয়া থানায় ওই ছাত্রীর বাবা  আব্দুলর রাজ্জাক ফুলবাড়িয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭/৯(৩) ২০০০, (সংশোধনী ২০০৩)  ধারায় ২০২২ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ২০। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৩ জন সাক্ষীর বক্তব্য রেকর্ড করেন।  ২০২৩ সালের ৫ই মে তদন্তকারী কর্মকর্তা দুই জন শিশুর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭/৩০ ধারায় দোষীপত্র জমা দেন ও দুই জন প্রাপ্তবয়স্ক আসামির বিরুদ্ধে  নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(৩)/৩০ ধারায় অভিযোগ পত্র জমা দেন। অভিযোগ পত্র থেকে জানা যায়,  এজাহারভুক্ত এক নম্বর আসামির সঙ্গে ভিকটিমর ভালোবাসার  সম্পর্ক ছিল যা ভিকটিমর পরিবার মেনে নেয় নি। ভিকটিম ২০২২ সালের ১২  সেপ্টেম্বর তার প্রেমিকের বাবা-মার বাড়িতে যাওয়ার জন্য এজাহারভুক্ত দুই নম্বর আসামির সহযোগিতায় ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়। কিন্তু রাত হয়ে যাওয়ায় এজাহারভুক্ত দুই নম্বর আসামি ফোনে তার পরিচিত এজাহারভুক্ত তিন ও চার নম্বর আসামির সহযোগিতায় চায়।   কিন্তু তিন ও চার নম্বর আসামি কৌশলে দুই নম্বর আসামিকে খাওয়ার জন্য পাঠিয়ে দিয়ে ভিকটিমকে ধর্ষণ করে। ওইসময় ওই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল সৃষ্টি হয়। বর্তমানে দুইজন শিশু জামিনে রয়েছে ও দুজন প্রাপ্তবয়স্ক আসামি জেল হাজতে রয়েছে। এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান  তুষার বলেন, যথাসময়ে আপিলের শুনানি হবে বলে আশা করেন।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo