লামা ইপজেলা প্রতিনিধি
মোঃ খোকা মিয়ার ছেলে।"জানা যায়, গত শুক্রবার বিকাল ৩ ঘটিকার দিকে মোঃ মকসেদুল হক সহ তিন যুবক বড় কলারঝিরি থেকে লামা খাল পার হয়ে বাড়ি দিকে যাচ্ছিল।"এ সময় অপর দুই যুবক সাঁতার কেটে খাল পার হয়ে পাড়ে উঠতে পারলেও মকসেদুল হক ঝিরির প্রবল স্রোতের টানে ডুবে যায়। এই খবর পেয়ে স্বজনেরা ঘটনাস্থলে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাকে উদ্ধার করতে পারেননি।"
মঙ্গলবার বিকেলে সমিতির সাবেক সভাপতি খোকন নতুন সভাপতির হাতে দায়িত্ব তুলে দেন। এসময় সমিতির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।লামা উপজেলার সামনে এক পথ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।এসময় লামা উপজেলার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সকল সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
দায়িত্ব পেতে না পেতেই তার নিজস্ব বাহিনী দিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন এলাকায় বেপরোয়া নিয়ন্ত্রণে একক কর্তৃত্ব। এছাড়া টেন্ডারবাজি,চাঁদাবাজি, স্থানীয়দের ভূমি জবর-দখল,পাহাড় কেটে রির্সোট তৈরি করা ও বিচারের নামে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে অবৈধ আয়ে ভাড়াটিয়া থেকে কোটিপতি হয়েছেন রয়েছে একাধিক বিলাস বহুল বাড়ি-গাড়িসহ নামে বেনামে বিশাল সহায় সম্পদ।
এর মধ্যে বর্ণিত এলাকা ২০০৫-০৬ সাল হতে বনবিভাগের জায়গা সামাজিক বনায়নের আওতায় চলে আসে। সেখানে ইসমাইল এর নামে সামাজিক বনায়নের উপকারভোগীর তালিকায় আছে। পরে আবার কিছু জায়গা ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরের সামাজিক বনায়নের আওতায় আসে। মোঃ ইসমাইলের ছেলে সাইফুল ইসলাম এর নামে সামাজিক বনায়নে প্লটে নাম আসে। কিছু জায়গা আগে থেকে আবাদ করা নিছু বাগান ও ধানী জায়গা নিজ দখলে রয়েছেন।
এতে প্রধান অতিথি ও উদ্বোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রামে জোনাল হেড সৈয়দ মোহাম্মদ সোহেল। অতিথি বক্তব্য রাখেন নুরুল আনোয়ার, সহকারী পুলিশ সুপার লামা সার্কেল।সভাপতির বক্তব্য রাখেন সৈয়দ মোহাম্মদ সোহেল, ইভিপি এন্ড জোনাল হেড চট্টগ্রাম।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৩টায় বান্দরবান সদর ইউপির তালুকদার পাড়া এলাকার ঝিরি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত ইন্দ্রলাল চাকমা বান্দরবান সদর ইউনিয়নের পর্যটন এলাকা চাকমা পাড়ার বাসিন্দা। স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিনের মতো সোমবার সকালে ইন্দ্রলাল চাকমা জুমে কাজ করতে যান।
মাতামুহুরী নদীর ভাঙ্গনের কারণে,কলিঙ্গাবিল-সাবেক বিলছড়ি সড়কের পাশের গ্রামদুটি বিলীন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, বর্তমানে স্থানীয়দের মাঝে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে।"স্থানীয় অসোহায় কয়েকটি পরিবার জানায়, দ্রুত ভাঙ্গন প্রতিরোধ না করলে, শেষ থাকার সম্বল বসত ঘর টুকু নদীর পানিতে বিলিন হয়ে যাবে,তখন আমরা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবো।"
আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী (রহ:) এর দোয়া ও স্মরণ সভা মাহফিলে। বান্দরবান জেলা লামা উপজেলার জামাত ইসলামের সকল নেতাকর্মী ও ধর্ম প্রিয় মুসলিম জনতা উপস্থিত ছিলেন। জামাত ইসলাম এর সিনিয়র নেতৃবৃন্দরা বক্তব্য রাখেন। বক্তব্যে নেতা-কর্মী দেরকে করা হুঁশিয়ারি দেন।