কুমারখালী উপজেলা প্রতিনিধি(কুষ্টিয়া)
সোমবার (১২ আগস্ট) দুপুরে জেলার কুমারখালী উপজেলার চর জগন্নাথপুরের আব্দুস সালাম, চর ভবানীপুরের সেলিম মন্ডল, শিলাইদহের আলমগীর হোসাইন, ভাঁড়রার জামাল উদ্দিন ও লাহিনী পাড়ার ছাত্র জুবায়ের হোসেনের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের হাতে এ সহায়তা পৌঁছে দেন জেলা জামায়াতের নেতৃবৃন্দ।
সেসময় সমন্বয়করা জানান, আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই । ইতিমধ্যেই আমরা কুমারখালীতে বাজার মনিটরিংএর কায্যর্ক্রম চলমান রেখেছি, ফুটপাত, সিএনজি স্টান্ডের দীর্ঘ দিনের চাঁদাবাজি বন্ধ করেছি।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন কুমারখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি লিপু খন্দকার, সাধারণ সম্পাদক সোহাগ মাহমুদ, সহ-সভাপতি মাহমুদ শরীফ, নির্বাহী সদস্য সাংবাদিক সামরুজ্জামান (সামুন) মাহাবুব হোসেন, শরিফুল ইসলাম, ছাত্র উপদেষ্টা আসাদুজ্জামান, কামরুজ্জান সোয়াদ প্রমূখ।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাঁকা গুলি চালিয়েছে কারারক্ষীরা। পরে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী পৌঁছে জেলা কারাগারের নিয়ন্ত্রণ নেয়। এ ঘটনায় কমপক্ষে ৫ জন কারারক্ষী আহত হয়েছেন। কারা সূত্র জানিয়েছে, ১০৭ জন বন্দি পালিয়েছে।
এক সময় এই উপজেলার কুটির শিল্পের সুনাম ছিলো দেশজুড়ে। বংশ পরম্পরায় এই কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলো অনেক পরিবার। উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন ছিলো বাঁশ ও বেতের কুটির শিল্প। আধুনিকতা ও প্রযুক্তির ছোঁয়ায় যেন হারাতে বসেছে কারিগরদের স্বপ্নবোনা ঐতিহ্যবাহী বাঁশ ও বেতের তৈরি গৃহস্থালি সামগ্রী। দিন দিন চাহিদা কমছে এসব পণ্যের।
বাসস্ট্যান্ড থেকে পরবর্তীতে বিক্ষোভ মিছিল হলবাজারে পৌঁছালে দুর্বৃত্তদের হামলায় দুইজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।আহতরা হলেন আফজাল ও মাহিন তানভীর।সদ্য কুমারখালী পৌর ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ করা পৌর ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পদক আসাদুজ্জামান আলী ও কামরুজ্জামান সোয়াদের নেতৃত্বে কর্মসূচিতে কুমারখালী সরকারি ডিগ্রি কলেজ, কুমারখালী মহিলা কলেজ, কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ১০ আহত হয়েছেন। কয়েকটি মোটর সাইকেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ব্যাপক পুলিশ পাহারায় কুষ্টিয়ার মজমপুর গেট থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এরপর তারা মিছিল করে চৌড়হাস এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকে।
সোমবার দুপুরে বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন কুমারখালী প্রেসক্লাবে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।সংবাদ সম্মেলনে হত্যাকান্ডে নিহত ইউনুস আলীর ছেলে রাসেল পারভেজ লিখিত বক্তব্য উল্লেখ করেন,কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের মাঝগ্রামে গত ১৮ মে ধানের মাঠ থেকে মুক্তার হোসেন সহ তার সঙ্গীয় লোকজন ইউনুস আলীকে কুপিয়ে নৃশংস ভাবে হত্যা করে। সে সময় ইউনুস আলীর দুই ছেলে আহত হন।