৩ মাসেই প্রশংসায় ভাসছেন ডোমার থানার ওসি মোঃ আরিফুল ইসলাম।

মোঃ জসিনুর রহমান প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারী , ২০২৫ ১৫:৩২ আপডেট: ১৪ জানুয়ারী , ২০২৫ ১৫:৩২ পিএম
৩  মাসেই প্রশংসায় ভাসছেন ডোমার থানার ওসি মোঃ আরিফুল ইসলাম।
তিনি ডোমার থানায় যোগদানের পরপরই শত বছরের প্রথা ভেঙ্গে ডেমার থানায় প্রশংসিত হন ওসি মোঃ আরিফুল ইসলাম।

তিনি ডোমার থানায় যোগদানের পরপরই শত বছরের প্রথা ভেঙ্গে ডেমার থানায় প্রশংসিত হন ওসি মোঃ আরিফুল ইসলাম।  মূলত বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন ধরনের আসামি গ্রেফতার করে ডোমার থানা  থেকে বৈষম্য দূর করতে একমাত্র ওসি হলেন মোঃ আরিফুর রহমান। এ ঘটনার পর থেকেই ওসি মো:আরিফুর রহমান  জনগনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তিনি ডোমার থানায় যোগদানের পর থেকেই সাধারণ জনগণের সেবা কিভাবে নিশ্চিত করা যায় এ ব্যাপারে ও উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।  ওসি আরিফুর রহমান যে কোনো ধরনের অপরাধী মূলক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে কোনরকম আপস করেন না। পুলিশ এবং জনগণের মাঝে দূরত্ব  ঘোচাতে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। থানার ওসির রুমে ঢুকতে যে অনুমতি নিতে হয় সেই প্রথার বিরুদ্ধে  পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন ওসি মোঃ আরিফুর রহমান।  তার রুমের দরজায় বড় বড় অক্ষরে লেখা রয়েছে   'একজন গণকর্মচারীর অফিস' যে কোনো প্রয়োজনে এই অফিসে ঢুকতে  কোন অনুমতির প্রয়োজন নেই।  সরাসরি রুমে ঢুকুন।  আরো লেখা রয়েছে ওসিকে স্যার বলার দরকার নেই অনুরোধে ওসি ডোমার থানা, ডোমার নীলফামারী। ওসির এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে  ডোমারবাসী এ ধরনের কর্মকাণ্ড পুলিশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে পুলিশ এবং জনগনের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি করবে। থানায় সেবা নিতে আসা জনগণের যাতে কোন ধরনের ভোগান্তি না হয় সে ব্যাপারে তিনি  ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। এবং তিনি বিভিন্নভাবে তোমার বাসির সেবা চালিয়ে যাচ্ছেন। ওসি নিজেই জনগণের বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনে সমাধান করে দেন। এবং ডোমার থানায় কোন ধরনের চুরি ডাকাতি না হয় যে ব্যাপারে তিনি নিজে সজাগ থেকে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে টহল দেয়। তাছাড়াও ডোমার থানার ওসি মো: আরিফুল ইসলাম নিয়েই ওয়ারেন তামিল,  মাদকউদ্ধার,ও সচেতনতার বিষয় উঠান বৈঠকসহ পুলিশের বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম চালান। ডোমার থানায় সেবা নিতে আসা এক ব্যক্তি দৈনিক ঢাকা বুলেটিন ও  দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট বাংলা কে বলেন যে,আমি গত কয়েক বছর আগে আমার পারিবারিক সমস্যা নিয়ে থানায় এসেছিলাম। তখন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছিলাম  মানুষ যেন কখনো থানায় না আসে। কিন্তু এবার থানায় এসে যা দেখলাম, তাতে আমি রীতিমতো হতবাক। ওসি আরিফুল ইসলাম ডোমার বাসিকে   যে ধরনের সেবা দিয়ে যাচ্ছে এধরনের এবার যদি সারা বাংলাদেশে দেওয়া যেত তাহলে পুলিশ আর জনগণের মধ্যে কোন দ্বন্দ্ব থাকত না। ডোমার থানার ওসি মো: আরিফুল ইসলাম বলেন, আমি মূলত গণপ্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী। জনগনকে সেবা দেওয়াই আমার কাজ আর আমি যা করছি  তা উপর অর্পিত দায়িত্ব থেকেই করছি। আমি চাই আমার থানায় এসে যেন কোনো মানুষ কষ্ট না পায়, জনগণের সেবা দেওয়াই আমার মূল লক্ষ্য পুলিশ ও জনগণের মধ্যে সুসম্পর্কও সেতু বন্ধন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo