সীতাকুণ্ডে নিখোঁজের চার দিন পর শিশু সুলতানের লাশ মিললো পুকুরে

মোঃ ইসমাইল ইমন প্রকাশিত: ২৯ জুন , ২০২৪ ১৫:৩৭ আপডেট: ২৯ জুন , ২০২৪ ১৫:৩৭ পিএম
সীতাকুণ্ডে নিখোঁজের চার দিন পর শিশু সুলতানের লাশ মিললো পুকুরে
এই বিষয়ে কুমিরা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড মেম্বার খুরশেদ আলমের কাছে জানতে চায়লে তিনি জানান,ঘোড়ামারা এলাকার খোকনের ভাড়াটিয়া মোঃ শাহাবুদ্দিন মাছ ব্যবসা করেন,প্রতিদিন এই বাজার ঐবাজার ঘুরে মাছ বিক্রি কালে তার ছোট শিশু সন্তান সুলতান (৪) কে ও সাথে নিয়ে যান,কারন তার স্ত্রী বেঁচে নেই,ঘরে রাখা নিরাপদ নয় বলে।গত মঙ্গলবার ছোট কুমিরা বাজারে পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি করতে আসলে তার ছেলে সুলতান ও সাথে ছিল,দুপুর ১২ টার দিকে তাকে পাওয়া যাচ্ছিলোনা,বাসায় চলে গেছে মনে করে বাসায় গিয়ে দেখেন বাসায় ও আসেনি,এর পর থেকে এদিক সেদিক খুজতে থাকে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার কুমিরায় নিখোঁজের চারদিন পর বাজারের পার্শ্ববর্তী ‌পুকুর থেকে শিশু সুলতানের (৪) অর্ধ গলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

এই বিষয়ে কুমিরা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড মেম্বার খুরশেদ আলমের কাছে জানতে চায়লে তিনি জানান,ঘোড়ামারা এলাকার খোকনের ভাড়াটিয়া মোঃ শাহাবুদ্দিন মাছ ব্যবসা করেন,প্রতিদিন এই বাজার ঐবাজার ঘুরে মাছ বিক্রি কালে তার ছোট শিশু সন্তান সুলতান (৪) কে ও সাথে নিয়ে যান,কারন তার স্ত্রী বেঁচে নেই,ঘরে রাখা নিরাপদ নয় বলে।গত মঙ্গলবার ছোট কুমিরা বাজারে পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি করতে আসলে তার  ছেলে সুলতান ও সাথে ছিল,দুপুর ১২ টার দিকে তাকে পাওয়া যাচ্ছিলোনা,বাসায় চলে গেছে মনে করে বাসায় গিয়ে দেখেন বাসায় ও আসেনি,এর পর থেকে এদিক সেদিক খুজতে থাকে।

২৮ জুন (শুক্রবার)দুপুরে ছোট কুমিরা বাজার সংলগ্ন স্হানীয় চেয়ারম্যান বাড়ী প্রবেশ পথে ছোট একটি পুকুরে একটি মৃতদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা,সাথে সাথে সীতাকুন্ড থানায় জানালে,পুলিশ তাৎক্ষণিক এসে স্হানীয়দের সহযোগীতায় লাশ পুকুর থেকে উদ্ধার করে মর্গে প্রেরন করেন। বাজারে বাবার পাশ থেকে এই পুকুরে কেন আসলো,পুকুরে কেন পড়লো,নানান প্রশ্ন জন্ম দিয়েছে স্হানীয়দের মাঝে।

নিহত সুলতানের বাবা সাহাবুদ্দিন প্রতিনিধি কে জানায়,ছেলেটা আমার পাশেই বসা ছিল,হঠাৎ দেখি সে নেই, মাছ বিক্রি করে বিভিন্নস্হানে অনেক খুঁজেছি,কোথাও পায়নি,কেউ দেখেনি,ঐপুকুরে কেন গেল,আবার পানিতে ডুবে মারা গেল আল্লাহই ভালো জানেন,

তার মা মারা যাওয়ার পর দূর্ঘটনা থেকে রক্ষা করতে আমার সাথে সাথে রাখি,তারপরও আমার সোনার ধনকে বাঁচাতে পারলামনা।কেউ যদি হত্যা করে, তাহলে প্রশাসনের কাছে অনুরোধ তদন্ত করে তার বিচার করা হোক।

সাহাবুদ্দিনের বাড়ী কুমিল্লা জেলায়,সে দীর্ঘদিন সীতাকুন্ডে থেকে কাপড়,তরকারী,মাছ বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতো।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo