সিলেটের গোয়াইনঘাট থানার সীমান্তে জমজমাট ছুরা চালান।

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: ২ মার্চ , ২০২৫ ১৫:৩৪ আপডেট: ২ মার্চ , ২০২৫ ১৫:৩৪ পিএম
সিলেটের গোয়াইনঘাট থানার সীমান্তে জমজমাট ছুরা চালান।
সিলেটের গোয়াইনঘাট থানার সীমান্তে ওসি (তদন্ত) এসএম মাহমুদ রিপন ও এসআই রাবিকের নেতৃত্বে কোটি টাকার চোরাচালানে রমরমা বানিজ্যের অভিযোগ।

সিলেটের গোয়াইনঘাট থানার সীমান্তে ওসি (তদন্ত) এসএম মাহমুদ রিপন ও এসআই রাবিকের নেতৃত্বে কোটি টাকার চোরাচালানে রমরমা বানিজ্যের অভিযোগ। প্রতিরাতে সরকারী রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে চোরাইপথে দেশে প্রবেশ করছে প্রায় এক হাজারের বেশী ভারতীয় গরু মহিষ। সেই সাথে আসছে ভারতীয় কসমেটিক্সসহ অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও চোরাচালানী পন্য।
স্থানীয় একাধিক সুত্র জানায়, গোয়াইনঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ তোফায়েল আহমদকে সহজ সরল পেয়ে থানার ওসি (তদন্ত) এসএম মাহমুদ রিপন এবং থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই রাকিবের নেতৃত্বে গোয়াইনঘাট থানার বিচনাকান্দি এলাকায় বিএনপি নেতা জয়নাল ও আওয়ামীলীগের দোসর গোলাম হোসেনের নেতৃত্বে ও মধ্যজাফলং এলাকা চিহ্নিত চোরাকারবারী লাইনম্যান আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে প্রতি রাতে হাজার হাজার গরু মহিষ বিনা শুল্কে দেশে প্রবেশ করছে। বিচনাকান্দি এলাকার তিনটি পয়েন্ট: বিচনাকান্দি স্পট থেকে পশ্চিম পার্শ্বে লিডার বস্তি, কুলনছড়া ও দমদমা পয়েন্ট গুলো এএসআই তানভীর ও কনষ্টেবল বক্করের নেতৃত্বে গরু মহিষ পাচারকার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং প্রতিরাত ১২টা থেকে শুরু করে ভোর ৫টা পর্যন্ত অবাধে ভারতীয় গরু ও মহিষ দেশে প্রবেশ করে। অপর দিকে মধ্য জাফলং এলাকার লাইনম্যান আব্দুল্লাহ’র মাধ্যমে প্রতিটি গরু থেকে দেড় হাজার ও মহিষ থেকে দুই হাজার টাকা করে আদায় করা হয়। এ ছাড়াও কসমেটিক্স, মাদক ও অস্ত্র নিয়ে আসা হয় বিনাবাধায়। প্রতি রাতে বিচনাকান্দি এলাকা বিএনপি নেতা জয়নাল ও আওয়ামীলীগের দোসর গোলাম হোসেনের নেতৃত্বে ৫০—৬০ লক্ষ টাকা এবং মধ্য জাফলং আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৪০—৫০ লক্ষ টাকা আদায় করছে এবং ওসি তদন্ত রিপন ও এসআই রাকির’র মাধ্যমে পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকতার্দের মাঝে ভাগ ভাটোয়ারা করে নেন। হাদারপাড়া পয়েন্ট নিয়ন্ত্রন করছেন নেতারা লাইনম্যান খ্যাত আখ।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo