সাভারের কৃতি সন্তান শহীদ জিয়ার সৈনিক বেগম খালেদা জিয়ার আস্তাভাজন নেতা মো:খোরশেদ আলম পৌর,মেয়র প্রার্থী

গোলাম রাব্বানী প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারী , ২০২৫ ১৫:১৬ আপডেট: ১৪ জানুয়ারী , ২০২৫ ১৫:১৬ পিএম
সাভারের কৃতি সন্তান শহীদ জিয়ার সৈনিক বেগম খালেদা জিয়ার আস্তাভাজন নেতা মো:খোরশেদ আলম পৌর,মেয়র প্রার্থী
স্বৈরচার আওয়ামিলীগের আমলে সবচাইতে বেশী মামলা হামলা ও জেলজুম নির্যাতনের শিকার।

স্বৈরচার আওয়ামিলীগের আমলে সবচাইতে বেশী মামলা হামলা ও জেলজুম নির্যাতনের শিকার। স্বৈরচার আওয়ামিলীগ খোরশেদ  কমিশনারকে সাভারের বাহিরে রাখতে কিছুদিন পরপরই অন্য সবাইকে জামিন দিলেও তাকে বারবার অবৈধ আদালতের মাধ্যমে সাজা দিয়ে সাভারের বাহিরে থাকতে বাধ্য করতো। কারন তারা জানতো খোরশেদ কমিশনার সাভারের মাটিতে থাকা মানে বি.এন.পি চাঙ্গা থাকবে এবং তার কর্মীরা মনে করে যে বি.এন.পিই এখন ক্ষমতায় আছে তিনি তার কর্মীদের কাছে সাহসের বাঁতি ঘর। একমাত্র পুলিশ বাহিনী ছাড়া আওয়ামিলীগ কখনোই খোরশেদ কমিশনারকে বিট করতে পারে নাই। খোরশেদ কমিশনার স্বৈরচার আওয়ামিলীগ ক্ষমতায় থাকতেই তার কর্মীদের বলতেন অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে আমি কখনোই দল ক্ষমতায় থাকার জন্য বসে থাকবো না।জননেতা লায়ন মোঃ খোরশেদ আলম মানেই বাকশালী স্বৈরচারের আতংঙ্কের নাম। খোরশেদ রাজপথে শিংহের গর্জন দিয়ে মাত্র ২ঘন্টার নোটিশে ১০ হাজারের উপরে লোক জড় করে সাভারের রাজপথ দখলে নেয়া। খোরশেদ কমিশনার মানেই সাভারের রাজপথে হাজারো মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে স্বৈরচার আওয়ামিলীগ ক্ষমতায় থাকতেই তাদের অন্তরে কাঁপন ধরানো একজন সাঁচ্চা জাতীয়তাবাদী দলের সৈনিক। খোরশেদ কমিশনার মানেই স্বৈরচার আওয়ামিলীগ ক্ষমতায় থাকতেই দলের দূরদিনে শতশত হায়েচ গাড়ির শাটার খুলে স্বৈরচার শেখ হাছিনার বিরোদ্ধে রাজপথে  স্লোগান দিতে দিতে হাজারো কর্মীর বিশাল বাহিনী নিয়ে নয়াপল্টনে পার্টি অফিসের সামনে উপস্থিত হওয়া। খোরশেদ কমিশনার মানেই স্বৈরচার আওয়ামিলীগের সাথে আপোসহীন সাচ্চা জিয়াবাদী। খোরশেদ কমিশনার মানেই ১/১১ এর রাজপথের পরিক্ষীত বিপ্লবী জননেতা। খোরশেদ কমিশনার মানেই সাভারের মাটিতে জিয়া পরিবারের আস্থাভাজন বিশ্বস্ত নেতৃত্ব। ৯৬ সালে ৯ নভেম্বর  যার আপন বড় ভাই সাভারের সাবেক কমিশনার মোঃ মোকছেদ আলী মোল্লা মজনু শহিদ হয়েছেন শুধুমাত্র জাতীয়তাবাদী দলের জনপ্রিয় কমিশনার হওয়ার করনেই। সাভার থানার গেটের সামনে পুলিশ পাহারাই আওয়ামিলীগের সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে কুপিয়ে শহিদ করে। তৎকালীন সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ বি.এন.পির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ তার বাড়িতে উপস্থিত হয় এবং সাভারের মাটিতে সেইদিনই জাতীয়তাবাদী দলের পতাকা ও দায়িত্ব তার হাতে তুলে দেয়। খোরশেদ কমিশনার মানেই শুধুমাত্র জনপ্রিয় বি.এন.পি নেতৃত্ব হওয়ার কারনেই স্বৈরচার আওয়ামিলীগের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে বছরের পর বছর মিথ্যা রাজনৈতিক হয়রানীমূলক মামলার আসামী হয়ে বছরের পর বছর নিজ বাড়িতে থাকতে না পারা জাতীয়তাবাদী দলের একজন ত্যাগী নেতা। খোরশেদ কমিশনার মানেই শুধুমাত্র স্বৈরচার আওয়ামিলীগের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে মিথ্যা মামলা সমূহের আসামী হওয়ার কারনেই তার জন্মদাতা বাবা ও মায়ের জানাজায় পর্যন্ত উপস্থিত থাকতে পারেননি।  তার নিজের বাড়িসহ তার শশুরের বাড়ি পর্যন্ত বারবার স্বৈরচারের গুন্ডা ও পুলিশ বাহিনী ভেঙ্গে চুরমার করে দেয় বাড়িতে পানি খাওয়ার গ্লাস পর্যন্ত রাখেনি এমনকি বাতরুমের কমড পর্যন্ত ভেঙ্গে ফেলছে। বাড়ির দিকে লক্ষ করে শতশত রাউন্ড গুলি ছুড়তো। তার বাড়ি হতেই আওয়ামিলীগের গুণ্ডা ও পুলিশের অত্যাচারের কারনে মাঝে মাঝেই নারী ও শিশুর আর্তচিৎকার ভেঁসে আসতো। যতই অত্যাচার নির্যাতন করুক না কেন স্বৈচার আওয়ামিলীগ তার মনোবলকে সামান্যতম ভাঙ্গতে পারেনি কখনোই না। ১৭ বছরে শুধুমাত্র তার কর্মীদের মিথ্যা মামলা হতে বারবার জামিন করানোর জন্য তার নিজ মালিকানার পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করতে হয়েছে বারবার। স্বৈরচার আওয়ামিলীগ তাকে আর্থিক ভাবে দুর্বল করতে তার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত দখল করে নেয়।  কিন্তু স্বৈরচার আওয়ামিলীগ এত নির্যাতনের পরও তাকে কখনোই তার জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শ থেকে সামান্যতম দূরে সরাতে পারেনি। আওয়ামিলীগ ব্যার্থ হয়ে অবশেষে তাকে আওয়ামিলীগে যোগ দিতে বিভিন্ন মাধ্যমে  টাকা ও পদের অফার করতে থাকে কিন্তু তার সততা ও জাতীয়তাবাদী দলের প্রতি ভালবাসার করনে স্বৈরচার আওয়ামিলীগ শেষ পর্যন্ত তার আদর্শের কাছে পরাজিত হয়। খোরশেদ কমিশনার একদিনেই তৈরী হয় নাই একজন ছাত্রদলের নেতা হতে যুবদলের নেতা তারপর এখন জননেতা রাজপথে স্বৈরচার হাছিনা বিরোধী আন্দলোন সংগ্রাম করতে করতেই জননেতা লায়ন মোঃ খোরশেদ আলম আজকের তার এই জনপ্রিয় অবস্থানে। খোরশেদ কমিশনার মানেই সাভারে বসবাসকারী লক্ষ লক্ষ জনগণের প্রধান প্রধান সমস্যসমূহ চিহ্নিত করতে পারা একজন মানুষ। খোরশেদ কমিশনার মানেই সাভার পৌরসভাকে হৃদয়ে ধারন করতে পারা একজন নেতা। খোরশেদ কমিশনার মানেই সাভারের একজন ন্যায় বিচারক ও বারবার জনতার প্রত্যাক্ষ বিপুল ভোটে নির্বাচিত জনপ্রিয় কমিশনার এবং জনগণের সেবক। সাভারের জনগনের ভালবাসা বিস্বাস ও আস্থার আরেক নাম জননেতা লায়ন মোঃ খোরশেদ আলম।  তাই সাভারের মেয়র হিসাবে সর্বচ্ছ যোগতম নেতা জননেতা লায়ন মোঃ  দেয়ার মালিক একমাত্র মহান আল্লাহ্আ র নেতৃত্ব দেয়ার যোগ্যতাও মহান আল্লাহই দান করেন। তাইতো মহান রবের দরবারে লাখোকোটি শুকরিয়া জানাই। ইনশাআল্লাহ্ বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo