বিভিন্ন অনিয়ম চাঁদাবাজি বন্ধে সোচ্চার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন

এসএম মিরাজুল কবীর টিটো প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট , ২০২৪ ১৬:৪০ আপডেট: ১৪ আগস্ট , ২০২৪ ১৬:৪০ পিএম
বিভিন্ন অনিয়ম চাঁদাবাজি বন্ধে সোচ্চার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন
এরমধ্যে বড় বাজারে মালামাল বাহী ট্রাক থেকে টোল আদায়, নকল প্রসাধনী, মেয়াদোত্তীর্ণ, শিশুদের খাওয়ার অনুপযোগী বিস্কুট, চকলেট বিক্রি, চাঁচড়া চেক পোস্টে পরিবহনের বিশৃঙ্খলা ও যাত্রী হয়রানি বন্ধ, যবিপ্রবি ও এমএম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি রয়েছে। এ লক্ষ্যে তারা মঙ্গলবার সকালে তারা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদারের সাথে মতবিনিময় করেন।

মিরাজুল কবীর টিটোসদর উপজেলা প্রতিনিধি যশোর যশোরের বিভিন্ন অনিয়ম চাঁদাবাজি বন্ধে সোচ্চার রয়েছেন বৈষমী বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

এরমধ্যে বড় বাজারে মালামাল বাহী ট্রাক থেকে টোল আদায়, নকল প্রসাধনী, মেয়াদোত্তীর্ণ, শিশুদের খাওয়ার অনুপযোগী বিস্কুট, চকলেট বিক্রি, চাঁচড়া চেক পোস্টে পরিবহনের বিশৃঙ্খলা ও যাত্রী হয়রানি বন্ধ, যবিপ্রবি ও এমএম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি রয়েছে। এ লক্ষ্যে তারা মঙ্গলবার সকালে তারা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদারের সাথে মতবিনিময় করেন। 

বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের যশোরের নেতৃবৃন্দ জেলা প্রশাসকের কাছে বলেন, বড়বাজার, চাঁচড়া,পালবাড়ী বাজারে মূল্য তালিকা লাগানোর জন্য ব্যবসায়ীদের বলা হয়েছে। বাজারে আসা মালবাহী ট্রাক থেকে বিভিন্ন সেক্টর থেকে অতিরিক্ত টোল আদায় করা হয়, এজন্য দ্রব্য মূল্য বেশি। মালবাহী ট্রাক থেকে টাকা নেয়া বন্ধের জন্য প্রতিরোধ করা হবে।তারা বাজারে মেয়াদ উত্তীর্ণ চকলেট বিস্কুট বিক্রি হচ্ছে। যা শিশু খেলে অসুস্থ হয়ে পড়বে। নকল প্রসাধনী বিদেশি স্টিকার লাগিয়ে বিক্রি করছে। এটি ব্যবহার করলে ত্বকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বাজারে দামের বিষয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে জিজ্ঞাসা করলে ছাত্রদের সাথে অসৌজনমূলক আচরণ করেছে।তারা আরো বলেন চাঁচড়া চেক পোস্টে অধিকাংশ ফার্মেসির ড্রাগ লাইসেন্স নেই। সেখানকার শ্রমিক ভবনের সামনে পরিবহন মালিক সমিতির স্লিপ দিয়ে পরিবহন থেকে ১৭০ টাকা নেয়া হয়। নো পার্কিংয়ে বাসে যাত্রী উঠানো নামানো হয়। যাত্রীদের বাসে উঠানো নিয়ে হেলপাররা টানা হেচড়া করে হয়রানি করে। ইজিবাইক থেকে একটি সিন্ডিকেট চাঁদাবাজি করে। হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেলে নার্স ও কর্মচারী দুর্ব্যবহার করে।

এসব অনিয়ম ও অসঙ্গতি আমরা বন্ধ করতে চাই। এছাড়া যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও এম এম কলেজসহ সব প্রতিষ্ঠানে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি তোলেন।জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের যশোরের নেতৃবৃন্দকে বলেন, আগে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে হবে। তারপর এগুলো দূর করতে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তাদের সাথে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান।এ সময় বক্তব্য রাখেন বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের যশোরের প্রধান সমন্বয়ক রাশেদ খান, সমন্বয়ক দেবব্রত দাস, ইমন হোসেন হৃদয়, সহ সমন্বয়ক মাসুম বিল্লাহ, সাকিব হোসেন, সাকিবুল ইসলাম, জেসিনা আফরিন, সোহাগী আক্তার, রেশমা আক্তার মিতু প্রমুখ।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo