একে একে বের হচ্ছে তলের বিড়াল বলছি কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের পিএম খালী রেঞ্জের কর্মকর্তা ফারুক বাবুলের কথা।
একে একে বের হচ্ছে তলের বিড়াল বলছি কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের পিএম খালী রেঞ্জের কর্মকর্তা ফারুক বাবুলের কথা। রেঞ্জের দায়িত্ব পালনে তার বিরুদ্ধে রয়েছে নানান অনিয়ম, চাঁদাবাজি ও জব্দকৃত গাছ, ডাম্পার, বালি মোটা অংকের টাকা নিয়ে ফেরতসহ নানা অভিযোগ।একটি নির্ভরযোগ্য সুত্র থেকে জানা যায়, রেঞ্জ কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে জুমছড়ি, ছনখোলা, কাঁঠালিয়ামুরায় সংরক্ষিত বনে অবৈধ স্হাপনা, দোকান, বসত বাড়ী নির্মাণ করেছে। নতুন বাড়ী নির্মাণের ক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ০১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত চাঁদাদাবি করে।এছাড়া ও বনের বৃক্ষ রোপনের চারা চুরি করে বাহিরে বিক্রি করে ফেলেন ফারুক। বনভূমি দখলকারী ও রেঞ্জ কর্মকর্তা ফারক বাবুলের মধ্যে একটি মোটা অংকের টাকার লেনদেন হয়ে থাকে। টাকা না দিলে শুরু হয়রানি, মামলা। তার এই হয়রানি, মামলা ও চাঁদাবাজি থেকে রেহাই পাচ্ছেনা পাহাড়ে বসবাসরত মানুষরা। স্হানীয়রা জনান, ফারুকের এই অত্যাচারে আমরা অতিষ্ঠ জীবন যাপন করছি। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় অনেকবার সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে কিন্তু উর্দ্বতন কর্মকর্তারা কোন ব্যবস্থা নেয়নি। অভিযুক্ত ফারুক ইউনিয়নের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি ও ব্যাবসায়ীকে হাতে নিয়ে এই অপরাধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গেল ঘূর্ণিঝড় মুখায় প্রচন্ড বাতাসে ভেঙ্গে গেছে পাহাড়ের অনেক গুলো গাছ। সেই গাছকে কেন্দ্র করে জরিমানা না হয় গাছ জব্দ করে ফারুক বাবুল।একাধিকবার ফোনে চেষ্টা করে ও ফারুক বাবুলের বক্তব্য নেওয়ার সুযোগ হয়নি।