দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার ৩ লক্ষ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের প্রতিশ্রতি-বিশিষ্ট সাংবাদিক আতিকের

মোস্তক আহম্মেদ বাবু প্রকাশিত: ২১ মে , ২০২৪ ০৬:৫৭ আপডেট: ২১ মে , ২০২৪ ০৬:৫৭ এএম
দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার ৩ লক্ষ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের প্রতিশ্রতি-বিশিষ্ট সাংবাদিক আতিকের
দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা পরিষদ ৪র্থ ধাপে ৬ষ্ঠ নির্বাচনকে ঘিরে সোমবার ২০ মে ২৪ দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে মোট ৩০ জনের প্রতিক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক শাকিল আহাম্মেদ প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুরের পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহাম্মেদ এবং ৩টি উপজেলা পার্বতীপুর, ফুলবাড়ী ও নবাবগঞ্জে প্রতিক বরাদ্দ দিয়ে নির্বাচনে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। সেখানে আতিকুর রহমান আতিককে ঘোড়া মার্কা প্রতিক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রবিবার ৫ জনের মনোনয়নপত্র দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব সোহাগ চন্দ্র সাহার তত্ত্বাবধানে ও জেলা নির্বাচন অফিসার কামরুল ইসলাম ও পার্বতীপুরের নির্বাহী কর্মকর্তা পার্বতীপুর থানা পুলিশের এসআই রায়হান সাহেবের মাধ্যমে কাগজপত্র পর্যালোচনা করে কর্তৃপক্ষ প্রার্থীর বৈধ ঘোষণা করেন।

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা পরিষদ ৪র্থ ধাপে ৬ষ্ঠ নির্বাচনকে ঘিরে সোমবার ২০ মে ২৪ দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে মোট ৩০ জনের প্রতিক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক শাকিল আহাম্মেদ প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুরের পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহাম্মেদ এবং ৩টি উপজেলা পার্বতীপুর, ফুলবাড়ী ও নবাবগঞ্জে প্রতিক বরাদ্দ দিয়ে নির্বাচনে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। সেখানে আতিকুর রহমান আতিককে ঘোড়া মার্কা প্রতিক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রবিবার ৫ জনের মনোনয়নপত্র দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব সোহাগ চন্দ্র সাহার তত্ত্বাবধানে ও জেলা নির্বাচন অফিসার কামরুল ইসলাম ও পার্বতীপুরের নির্বাহী  কর্মকর্তা পার্বতীপুর থানা পুলিশের এসআই রায়হান সাহেবের মাধ্যমে কাগজপত্র পর্যালোচনা করে কর্তৃপক্ষ প্রার্থীর বৈধ ঘোষণা করেন।

চেয়ারম্যান প্রার্থী ৫ জন হলেন সাংবাদিক আতিকুর রহমান আতিক, আমিনুল ইসলাম, হাফিজুল ইসলাম প্রামানিক, আব্দুল গফুর, হজ্জাদুল ইসলাম।  ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন মমিনুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন রোকসানা পারভীন রুকু, নাসরিন সুলতানা। উল্লেখ্য, পার্বতীপুর উপজেলায় ভোট কেন্দ্র ১০১টি, মোট ভোটারের সংখ্যা ৩ লাখ ৫ হাজার ৩০৪টি, এর মধ্যে হিজড়া ভোটার ২ জন। সকল বিষয়ে পার্বতীপুরে দীর্ঘদিনের গণমানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য কাজ করতে চায় সাংবাদিক আতিকুর রহমান আতিক। দীর্ঘ অভিজ্ঞতা থেকে উপজেলায় ইতিপূর্বে যারা চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে এসেছেন তাতে সাধারণ মানুষের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় কোন ছোয়া লাগেনি। তাই সর্বস্তরের গণমানুষের কাছে তাদের পবিত্র আমানত ভোট দিয়ে তাকে জয়যুক্ত করে দুঃখি মানুষের মুখে হাসি ফোঁটাতে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। এমনকি পার্বতীপুরের গড়ে উঠা শিল্প কলকারখানায় কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত ব্যক্তিদের পক্ষে কাজ করবে বলে প্রতিশ্রæতি প্রদান করেন।  চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে জোর তৎপরতা শুরু করেছেন বিশিষ্ট সাংবাদিক আতিকুর রহমান আতিক। তিনি বর্তমানে এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। তিনি বাংলাদেশের প্রগতিশীল বাম রাজনীতির সংগে দীর্ঘদিন ধরে সম্পৃক্ত আছেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের জাতীয় দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকায় সুনামের সংগে অনেক বড় দায়িত্ব পালন করে আসছেন। জাতীয় বাম রাজনৈতিক দলের নির্মল সেনের একান্ত সহযোদ্ধা হিসেবে সংবাদপত্রে দীর্ঘদিন কাজ করে গণমানুষের কল্যাণমুলক কাজে লড়াকু সৈনিকের ভূমিকা পালন করে আসছেন। উল্লেখযোগ্য মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্পের ৩০০ জনের চাকরি নিয়ে খনি কর্তৃপক্ষের টালবাহানায় আন্দোলনের রূপ দিয়েছিলেন তিনি।

অপর দিকে বড় পুকুরিয়া কয়লা খনির শ্রমিক আন্দোলনের এই এলাকায় ক্ষতিপূরণের দাবী নিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলেছেন। ফুলবাড়ী খনি আন্দোলনে যথেষ্ট ভূমিকা রাখছেন তিনি। ২০০৯ সালে মধ্যপাড়া এশিয়ান হাইওয়ে রোডে কাজলী নামে এক মহিলা এবং আট মাসের শিশু বাধন ঘটনাস্থলে নিহত হলে ধনীক শ্রেণির আব্দুল মোনায়েম কর্তৃক হ্ত্যাকান্ডের প্রতিবাদ করতে গিয়ে গ্রেফতার হয়ে কারাবাস গ্রহণ করতে হয় তাকে। সেখানে ৪ থানা মিলে ৫ হাজার লোকের নামে মামলা দাখিল হলে সেই মামলায় আতিকুর রহমান আতিককে ১নং আসামীর নাম তালিকায় আনেন। বিএনপি সরকার আমলে মহিমাগঞ্জ সুগার মিল আন্দোলনে কৃষকের পক্ষে দুর্বার আন্দোলন করতে সক্ষম হয়েছিলেন তিনি। এমন কি ২০০১ সালে সলিমুল্লাহ নামে জনৈক ব্যক্তির দ্বারা বিদেশ পাঠানোর নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাত করে মোহাম্মদ আলী নামে বাড়ির পাশে এক ব্যক্তিকে অস্ত্র এবং রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় গ্রেফতার করলে জনৈক হাব্বুল আমিন, আতিকুর রহমান আতিকসহ শত শত মানুষ দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও করে মোহাম্মদ আলীকে উদ্ধার করতে সক্ষম হন। এমনকি পার্শ্ববর্তী ইউনিয়ন ৪নং পলাশবাড়ীর নূরুল হুদা ভোটকেন্দ্রে তৎকালীন মন্ত্রী খুরশীদ জাহান হক চকলেট-এর দুর্নীতিবাজ নাতি মোফাখ্খারুল ইসলাম ফারুকের অবৈধভাবে ভোট গ্রহণ করার সময় তাদের লাঠিয়াল বাহিনীর হাতে ষড়যন্ত্রের শিকার হন তিনি।

পরবর্তীতে পলাশবাড়ীর ইউনিয়ন পরিষদ স্থানান্তর করার জন্য প্রতিবাদমুখর হয়ে আন্দোলনের রূপকার তিনি। দুর্গাপুরে হাসডাংগায় সরকারি জায়গায় হাজার হাজার লাশ করব দেওয়া হয় সেখানকার পবিত্রতা নষ্ট করতে মোফাখ্খারুল ইসলাম ফারুক আশ্রয়ন প্রকল্প নির্মাণ করতে চেয়েছিল, সেখানকার গণমানুষকে নিয়ে সে প্রকল্প বন্ধ করতে বাধ্য করেন তিনি। ওই এলাকার কৃষক নেতা কমরেড গোলাম রব্বানী, সাইফুর রহমান, তারিকুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক তারা তার সাথে সকল আন্দোলনে সাথে ছিলেন। এরপর ৪নং ইউনিয়নের ভূমি রেকর্ডের সময় দুর্নীতিবাজ ভূমি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার সময় দালাল আব্দুল মজিদের আন্দোলনের মুখোমুখি হন। মেহনতি মানুষের পক্ষে রেকর্ডের ব্যাপারে ঘুষ না দেওয়ার কারণে প্রতিবাদ জনসভা দুর্গাপুর বাজারে আহবান করেন। পার্বতীপুরে কাজের মেয়ে শিউলী হত্যা নিয়ে পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে ধনীক শ্রেণির লোকদের শিউলীর রক্ত বৃথা যেতে দিব না মর্মে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলেন, পার্বতীপুর লোকো সেডের ২০ বছরে ৪০ কোটি ২০ লক্ষ টাকার তেল লুট করে বাংলাদেশ সরকারের সম্পদ রক্ষা করতে কাজ করতে গেলে সন্ত্রাসী মহসীন বাহিনীর মারমুখী অবস্থার সম্মুখিন হন তিনি।এরপর উত্তর অঞ্চলের মাদক তৈরির কারখানা এবং শত শত মানুষের প্রাণ হানীকর বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ হলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীকে ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশনা দিলে মাদক কর্মকর্তার রোষানলের শিকার হন তিনি। পাচারকালে বড় পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে আড়াই কোটি টাকার তামার তার আটক করলে ফুলবাড়ীর অন্ধকার জগতের ডন মোহসীন বাহিনীর কাছ থেকে আটক করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেন। পার্বতীপুর ৪নং পলাশবাড়ী ইউনিয়নে ৯ টন ও ১১ টন কাবিখার চাল  তৎকালিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বার ও পি.আইও অবৈধভাবে বিক্রি করার প্রতিবাদে প্রতিরোধমূলক আন্দোলনের ব্যবস্থা গ্রহন করেন তিনি। বর্তমানে ভবানীপুর থেকে মধ্যপাড়া রেল লাইন চুরির মহোৎসব দৈনিক গণকন্ঠ পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রচারিত হচ্ছে।

এমনকি পার্বতীপুর খয়ের পুকুর হাটে অবস্থিত জয়পুরহাট সুগার মিলের কেন্দ্র এবং রংপুরের শ্যামপুরের সুগার মিলের কেন্দ্রে কৃষকের সংগে প্রতারণার জ্ন্য আন্দোলন করতে গিয়ে পরবর্তীতে অত্র এলাকা আখের আবাদ থেকে কৃষকরা বঞ্চিত। এদিকে মধ্যপাড়া বন বিভাগ অঞ্চলে গড়ে ওঠা,  যেখানে আইন আছে ভূমিহীনেরা পাবে বন বিভাগের উপকারভোগী ন্যায্য অধিকার, সেখানে দুর্নীতিবাজ বন বিভাগের কর্মকর্তারা মধ্যপাড়া খনির সরকারি কর্মকর্তা এবং ধনীক শ্রেণির উপকারভোগী করার প্রতিবাদ করতে গিয়ে তৎকালীন সময় বন কর্মকর্তাদের রোষানলে বনের গাছ চুরির মামলার আসামী হয়ে যান তিনি। অসহায় মানুষদের নামে মামলা হলে, সেই মামলায় প্রতিবাদ করা তার নিত্যনৈমিক্তিক কাজের অংশ। বর্তমানে বাংলাদেশে তার অর্জিত বাম ধারায় নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটিয়েছেন তিনি, তার পার্টির নাম হলো (চামড়া ফাঁটা দিন মজুর মজদুর পার্টি)উক্ত পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি তিনি। ইতিমধ্যেই তিনি সামাজিক ও মানবিক  জনকল্যাণমুখী বিভিন্ন কাজের সঙ্গে দীর্ঘদিন হতে সম্পৃক্ততার মাধ্যমে  উপজেলাবাসীর আস্থা অর্জনে এগিয়ে চলছেন। বাংলাদেশের খনিজ  সম্পদে সমৃদ্ধ পার্বতীপুর উপজেলা ১৯৮৩ সালে প্রশাসনিক থানা থেকে উপজেলায় রুপান্তর হয়। এই উপজেলার মোট আয়তন ৩৯৫.০৪ বর্গ কিলোমিটার মোট ভোটারের সংখ্যা ৩৬৫১০৩ জন। পুরুষ ভোটারের সংখ্যা-৮৩৭৭২ জন এবং মহিলা ভোটারের সংখ্যা-১৮১৩৩১ জন। মুসলিম-৩১৩৫৩৪, হিন্দু-৪৬০৭৭, বৌদ্ধ-১১০, খ্রীষ্টান-২৭৫৩, সাঁওতাল, ওঁরাও, হরিজন প্রভৃতি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস পার্বতীপুর উপজেলায়। এখানে ১০টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে  এই উপজেলা গঠিত। ইউনিয়নসমুহ হচ্ছে ১নং বেলাইচন্ডি, ২নং মন্মথপুর, ৩নং রামপুরা ৪নং পলাশবাড়ী, ৫নং চন্ডিপুর, ৬নং মোমিনপুর, ৭নং মোস্তফাপুর, ৮নং হাবড়া, ৯নং হামিদপুর ১০নং হরিরামপুর এবং পার্বতীপুর পৌরসভা।  আতিকুর রহমান আতিক  ১০নং হরিরামপুর ইউনিয়নের খয়ের পুকুর হোসেনপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

ছোট বেলা থেকেই তিনি ডানপিটে এবং দুরন্ত প্রতিবাদি স্বভাবের স্বাধীনচেতা মনোভাব নিয়ে বেড়ে ওঠেছেন।  তিনি  বাম রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী।  আপোষহীন সাংবাদিকতাই তাঁর নেশা এবং পেশা। তাঁর বাবা মরহুম ওয়াজেদ আলী আজীবন মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ন্যাপ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রায় দীর্ঘ ৪০ বছর বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির দিনাজপুর জেলা কমিটির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। ২০১২ সালে রাজনীতির মতবিরোধ দেখা দিলে আমার বাবা বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগদান করেন এবং মৃত্যুর শেষদিন পর্যন্ত দীর্ঘ আড়াই বছর লাঞ্চ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। সাংবাদিক আতিক জানান-উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে উপজেলার অবহেলিত গ্রামীণ রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন অনগ্রসর জনপদের উন্নয়ন বেকারদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি বিশেষ করে মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি প্রকল্প বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্প বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি প্রকল্পে যোগ্যতার আলোকে এলাকার ভুমি ক্ষতিগ্রস্থ শিক্ষিত পরিবারগুলোকে অগ্রাধিকারের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করতে জোর তৎপরতা অব্যাহত থাকবে। উপজেলার মধ্যপাড়া বন বিভাগের অধীনে হাজার হাজার হেক্টর ভূমি হারানো জনগোষ্ঠীকে উপকারভোগী তালিকাভুক্তিকরণে প্রচেষ্টা  চালানো হবে। মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড এ কর্মরত কয়েক শত শ্রমিক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভূগর্ভ হতে পাথর উত্তোলন করছে অথচ সেখানে জিটিসি নামক একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান শ্রমিকদের প্রভু সেজে  তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করে  এলাকাবাসীকে প্রতারিত করছে। এ বিষয়গুলো  নিরসনে উদ্যোগ নিতে হবে।  উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে জনগণের প্রভু নই প্রকৃত সেবক হতে চাই। আমি জনমত নির্বিশেষে অত্র এলাকার জনগণের দোয়া, আর্শীবাদ ও ভোট প্রার্থনা করছি।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo