চাটখিল উপজেলার সোমপাড়া কলেজের অধ্যক্ষ মো: মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সহকারী অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে এক প্রতিবাদ সভা কলেজ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন কলেজের সহকারী অধ্যাপক প্রদীপ কুমার দে, আরিফুল ইসলাম, বেগম ফেরদৌসী, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক মো. শাহজাহান শেখ, মো. আমিনুল এহছান, প্রশান্ত মজুমদার প্রমুখ।
চাটখিল উপজেলার সোমপাড়া কলেজের অধ্যক্ষ মো: মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সহকারী অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে এক প্রতিবাদ সভা কলেজ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন কলেজের সহকারী অধ্যাপক প্রদীপ কুমার দে, আরিফুল ইসলাম, বেগম ফেরদৌসী, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক মো. শাহজাহান শেখ, মো. আমিনুল এহছান, প্রশান্ত মজুমদার প্রমুখ।
বক্তরা বলেন, জাল সনদের অভিযোগে কলেজ কর্তৃপক্ষ কলেজের সাচিবিক বিদ্যা ও অফিস ব্যবস্থাপনা বিষয়ের শিক্ষক মো. নাসির উদ্দিন কে সাময়িক বরখাস্ত করে। পরবর্তীতে নাসির উদ্দিন সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করলে আদালত ঐ মামলা খারিজ করে দেয়। কলেজের শৃংঙ্খলা, বঙ্গ, সনদ জাল-জালিয়াতি সংক্রান্ত বিষয়ে চলমান তদন্তকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য কলেজের স্বনামধন্য অধ্যক্ষ মো: মহিউদ্দিন সাহেব ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দৈনিক নয়াপৃথিবী নামক নোয়াখালীর এক অখ্যাত পত্রিকায় প্রতিবেদন ছাপিয়ে তাহা ফেসবুকে প্রচার করা হয়। একটি কুচক্রি মহল এই অপপ্রচারকে পুঁজি করে অধ্যক্ষ মহিউদ্দিন এবং তার পরিবারের সুনাম নষ্ট করতে ফেসবুক সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে কলেজের শিক্ষকবৃন্দ অপপ্রচারকারীদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। সভায় কলেজের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কলেজের অধ্যক্ষ মো: মহিউদ্দিন জানান, এই প্রতিবেদন যে বা যাহারা করিয়েছে পত্রিকার পক্ষ থেকে প্রতিবেদনে আমার কোন বক্তব্য নেওয়া হয়নি। বিধি মোতাবেক কলেজ কমিটি দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এখানে অধ্যক্ষের একক কোন ক্ষমতা নাই। তাই এই মিথ্যা ও সম্পূর্ন বানোয়াট অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।