গত শনিবার রাত ১১.০০ এর সময় হটাৎ করে প্রচন্ড বেগে কালবৈশাখী ঝড় শুরু হয়।
গত শনিবার রাত ১১.০০ এর সময় হটাৎ করে প্রচন্ড বেগে কালবৈশাখী ঝড় শুরু হয়।
রংপুর আবহাওয়া অফিসের অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ঝড়ের সময় বাতাসের গতিবেগ ছিল ৮ ন্যাটিক্যাল মাইল বৃষ্টির গতিবেগ ছিল ২০ কিলোমিটার।
এই ঝড়ে শতাধিক বাড়ীঘর লন্ডভন্ড হয়ে যায়, ফসলী জমির ব্যাপক ক্ষতি হয়।
হাজারও মানুষ খোলা আকাশের নিচে বাস্তুহীন হয়ে পরে।
স্থানীয় জামায়াত নেতা, ও জামায়াতে ইসলামী মনোনীত রংপুর -১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী জননেতা
অধ্যাপক রায়হান সিরাজী বাস্তহারা মানুষের কথা জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সংগঠনকে অবহিত করলে এসব সব বাস্তহারা মানুষের পাশে সাহায়তা নিয়ে
হাজির হন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুল হালীম,,
তিনি. ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের বাড়িঘর পরিদর্শন করেন, এবং প্রত্যেক পরিবারকে নগদ পরিমান অর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন
জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মাওলানা এনামুল হক জননেতা অধ্যাপক রায়হান সিরাজী জামায়াতে ইসলামীর গংগাচড়া উপজেলা আমীর মাওলানা নায়েবুজ্জামান উপজেলা সেক্রেটারি মওলানা সাইফুল ইসলাম, উপজেলা আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশন সভাপতি
আসাদুল হক মাষ্টার, উপজেলা প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের দ্বায়িত্বশীল মোঃ আশরাফুল আলম, সদর ইউনিয়ন আমীর মোঃ মনিছুর রহমান
সহ স্থানীয় জামায়াত নেতৃবৃন্দে।
এসময় মাওলানা আঃ হালীম, আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানের উদৃতি দিয়ে বলেন, আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশ, দেশের যে কোন প্রান্তে কোন মানুষ সমস্যায় পড়লে আমাদের কলিজায় অনুভূত হয়।
স্থানীয় দায়িত্বশীল ও মিডিয়ার মাধ্যমে প্রাকৃতিক দূর্যোগের সংবাদ শুনে আপনাদের কষ্ট ভাগাভাগি করতে এসেছি।
আজকের এই উপহার আপনাদের দেয়া হলো এটা করুনা নয়, বরং রাষ্ট্রয় ব্যাবস্থায় ইসলাম কায়েম হলে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাক্তিগন এই কষ্ট লাঘবে এগিয়ে আসবে।
অসহায় অবস্থায় জামায়াতে ইসলামীর আর্থিক অনুদান পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে স্বস্তির ছােপ লক্ষ করা যায়। অনুদান তাতে পেয়ে অসহায় সুজা মিয়া বলেন, ঘরের উপর ছাদ নাই, খাবার চাল নাই, এই অনুদান না পাইলে আজ ঘরে খাবার জুটতো না, তিনি বলেন আল্লাহ তায়ালা জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের ভালো করুক।