দেশব্যাপী শুরু হয়েছে "নো হেলমেট, নো ফুয়েল" কার্যক্রম। পুলিশ কর্মকর্তারা বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পে গিয়ে চালাচ্ছেন সচেতনতামূলক প্রচার। সারা দেশের মতো ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ কার্যক্রম বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে বগুড়ার আদমদীঘি থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেল সাড়ে চার টার দিকে উপজেলার বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনসহ পৌর শহরের মেসার্স অনিকা ফিলিং স্টেশনে ব্যানার টাঙিয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
দেশব্যাপী শুরু হয়েছে "নো হেলমেট, নো ফুয়েল" কার্যক্রম। পুলিশ কর্মকর্তারা বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পে গিয়ে চালাচ্ছেন সচেতনতামূলক প্রচার। সারা দেশের মতো ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ কার্যক্রম বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে বগুড়ার আদমদীঘি থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেল সাড়ে চার টার দিকে উপজেলার বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনসহ পৌর শহরের মেসার্স অনিকা ফিলিং স্টেশনে ব্যানার টাঙিয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (আদমদীঘি সার্কেল) নাজরান রউফ ও অফিসার ইনচার্জ রাজেশ কুমার চক্রবর্ত্তী নিজ হাতে "হেলমেট নেই, জ্বালানি নেই" এমন সচেতনতামূলক ব্যানার ওই পেট্রোল পাম্পে লাগিয়ে দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন অনিকা ফিলিং স্টেশনের স্বত্বাধিকারী, থানার পুলিশ সদস্যসহ অনেকে।
কার্যক্রম শুরুর পর তেল নিতে আসা হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালকদের তেল ছাড়া পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আর যাদের মাথায় হেলমেট ছিল তাদেরকে পরামর্শমূলক উপদেশ দেন। এবং তাদের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ওসি রাজেশ।
ওসি বলেন, যারা মোটরসাইকেল চালায়, হেলমেট তাদের জন্য খুব জরুরি। তাই পেট্রোল পাম্পগুলোতে জনসচেতনতামূলক লিফলেট ও স্টিকার সাঁটানো হয়েছে। পাশাপাশি পাম্প কর্তৃপক্ষকে হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেল চালকদের জ্বালানি না দিতে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।
আর জ্বালানি না পেলে কেউ মোটরসাইকেল চালাতে পারবে না। ফলে সরকারের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের পাশাপাশি দূর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা অনেকটা কমে যাবে। পাশাপাশি আমাদের এ অভিযান চলমান থাকবে।