আদমদীঘি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিএনপির অফিসে হামলা, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ সংক্রান্ত নাশকতা মামলায় পুলিশ উপজেলার চাঁপাপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেদোওয়ানুল ইসলামকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে।
আদমদীঘি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিএনপির অফিসে হামলা, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ সংক্রান্ত নাশকতা মামলায় পুলিশ উপজেলার চাঁপাপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেদোওয়ানুল ইসলামকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারকৃত ছাত্রলীগ নেতা উপজেলার চাঁপাপুর দক্ষিণ পাড়া এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ নিয়ে এ মামলায় আওয়ামীলীগের ৭জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হলো।মামলা সুত্রে জানা যায়, গত ৪ আগষ্ট আদমদীঘিতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ঠেকাবার জন্য আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের প্রায় ২৫০ জন নেতা-কর্মি ককটেল, পেট্রোল সাবল ও লাঠি সোডাসহ ধারালো অস্ত্রে সজ্জিত দলবদ্ধ হয়ে উস্কানিমুলক শ্লোগান দিয়ে আদমদীঘি সদরে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অবস্থিত বিএনপির অফিসের সামনে ককটেল নিক্ষেপ ও বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতংক সৃষ্ঠি করে। এরপর হামলাকারিরা বিএনপি অফিসে ঢুকে দরজা জানালা ভাংচুর, চেয়ার, কাঠের আলমারী, ফ্যানসহ অন্যান্য আসবাবপত্র, শহীদ জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিলা ও তারেক রহমানের ছবি ঘর থেকে বের করে তাতে পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ করে পুড়ে ফেলে। এ ঘটনায় গত ২৫ আগষ্ট রাতে ১২৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ২৫০ জনের নামে বিশেষ ক্ষমতা আইন তৎসহ বিস্ফোরক উপাদানবলী আইনে একটি