আদমদীঘিতে দুই পরিবারকে অবরুদ্ধ করার অভিযোগ

মোঃ এরশাদ আলী প্রকাশিত: ২৬ জুন , ২০২৪ ১৬:৩৭ আপডেট: ২৬ জুন , ২০২৪ ১৬:৩৭ পিএম
আদমদীঘিতে দুই পরিবারকে অবরুদ্ধ করার অভিযোগ
প্রতিকার চেয়ে সোমবার দুপুরে আব্দুর রহিম নামের ভুক্তভোগী পরিবারের এক যুবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অবেদন করেন। ঘটনাটি উপজেলার নসরতপুর ইউপির বিনসারা গ্রামে। জানা গেছে, রবিবার সকালে অভিযোগকারি আব্দুর রহিমের প্রতিবেশী ফজলু তার দুই ছেলে সালাম ও পলাশকে সঙ্গে নিয়ে তার বসতবাড়ির সামনে চলাচলের রাস্তায় লোহার তারের বেড়া দিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। এতে তাদের দুটি পরিবার অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। ফলে বাড়ি থেকে বহু কষ্টে বের হয়ে তাদের প্রয়োজনীয় কাজ করতে হচেছ।ভোগান্তী পোহাতে হচেছ ওই দুই পরিবারের স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থীদেরও। অভিযোগকারি আব্দুর রহিম বলেন, ‘জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে একটি মামলা চলমান রয়েছে।

বগুড়ার আদমদীঘিতে প্রতিবেশির সাথে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দুই পরিবারকে অবরুদ্ধ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

প্রতিকার চেয়ে সোমবার দুপুরে আব্দুর রহিম নামের ভুক্তভোগী পরিবারের এক যুবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অবেদন করেন। ঘটনাটি উপজেলার নসরতপুর ইউপির বিনসারা গ্রামে। জানা গেছে, রবিবার সকালে অভিযোগকারি আব্দুর রহিমের প্রতিবেশী ফজলু তার দুই ছেলে সালাম ও পলাশকে সঙ্গে নিয়ে তার বসতবাড়ির সামনে চলাচলের রাস্তায় লোহার তারের বেড়া দিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। এতে তাদের দুটি পরিবার অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। ফলে বাড়ি থেকে বহু কষ্টে বের হয়ে তাদের প্রয়োজনীয় কাজ করতে হচেছ।ভোগান্তী পোহাতে হচেছ ওই দুই পরিবারের স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থীদেরও। অভিযোগকারি আব্দুর রহিম বলেন, ‘জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে একটি মামলা চলমান রয়েছে।

সেটি নিস্পত্তি হওয়ায় আগেই আমাদের ভোগদখলকৃত জায়গা ঘিরে ফেলে এবং আমাদের বসতবাড়ির সামনে তারের বেড়া দিয়ে আমার এবং আমার নানার দুই পরিবারকে অবরুদ্ধ করে ফেলে। এর সমাধান পেতে ইউএনও বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ  করেছি।’জানতে চাইলে ফজলু বলেন, তাদের বাড়ির সামনের জায়গা আমার। জায়গাটি তাদের ব্যবহার করতে দেওয়া হয়েছিলো। পরবর্তীতে তারা জায়গাটি নিজেদের দাবী করেন। এ নিয়ে গত মাসের ১১ তারিখে থানায় একটি বৈঠকে বসা হয়েছিলো। থানা পুলিশ উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে একটি আপোষ মিমাংসার মাধ্যমে তাদের চলাচলের জন্য বাড়ির পশ্চিম দিকে দরজা খুলতে বলেন এবং ১৫ দিনের মধ্যে তা করতে বলেন।

সে পর্যন্ত বাড়ির সামনের জায়গাটি তারা ব্যবহার করতে পারবেন। থানা পুলিশের বেঁধে দেওয়া সময় অতিক্রম হওয়ার পর আমরা আমাদের জায়গা ঘিরে নেওয়ার জন্য লোহার তার এবং বাঁশ দিয়ে বেড়া দেই।আদমদীঘি থানার উপ পরিদর্শক রেজাউল করিম জানান, থানায় অভিযোগের পর উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে মিমাংসা করে দেওয়া হয়েছিলো। উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা (ইউএনও) রুমানা আফরোজ জানান, অভিযোগ পেয়েছি। সরেজমিনে গিয়ে বিষয়টি দেখে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo