সদর,হবিগঞ্জ
হবিগঞ্জ জেলার মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার
শনিবার (৬ জুলাই) রাত ১০ টার দিকে ঢাকা সিলেট মহাসড়কের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার সুতাং সুরাবই নামক স্হানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এলাকা বাসি সূত্রে জানা যায়, শায়েস্তাগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা একটি সিএনজি অটোরিকসা ও ঢাকা থেকে আসা সিলেট গামী একটি ট্রাকের মধ্যে মুখোমুখি সংর্ঘষ হয়।
(শনিবার) হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচুং উপজেলার ১৩নং মন্দরী ইউনিয়নের সুনামপুর গ্রামের সিফাত আলীর পুত্র হোসেন আলী(৪০) ও একই গ্রামের নুরুল ইসলাম মিয়ার পুত্র শাহ আলম মিয়া(১৭) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে রিং ও কারেন্টের জাল থেকে মাছ ধরতে গিয়ে দু’জন নিখোঁজ হন।দীর্ঘ সময় তাদেরকে খুঁজাখুঁজি করে কোথাও না পেয়ে এলাকায় লোকজনের মধ্যেও এই বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়ে।তখন ঘটনাটি বানিয়াচুং থানা পুলিশকে অবগত করা হয়।
দেশের সব জায়গায় উন্নয়ন হলেও উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি এই সড়কটির মাঝে। বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষের হবিগঞ্জ অথবা নবীগঞ্জ শহরের সাথে যোগাযোগের একমাত্র প্রধান সড়ক নবীগঞ্জ রুদ্রগ্রাম-আইনগাও এ সড়কটি।এই সড়কটি নবীগঞ্জ থেকে রুদ্রগ্রাম হয়ে ঢাকা সিলেট মহাসড়কের আইনগাও নামক স্থানের সাথে যুক্ত রয়েছে।
গতকাল শুক্রবার (২১জুন) বিকাল সাড়ে পাচটার দিকে ঢাকা-সিলেট মহা সড়কের মাধবপুর উপজেলার শাহপুর নতুন বাজার নামক স্হানে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।
২১জুন(শুক্রবার) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে বানিয়াচং আদর্শ বাজার নৌকাঘাট থেকে যাত্রী নিয়ে আজমিরীগঞ্জ উপজেলার পাহাড়পুর বাজারে যাওয়ার মধ্য পথে জিলুয়া চক বাজার নামক স্থানের হাওরের মধ্যে অসাবধানতা বসত সবুজ দাস নৌকার উপর থেকে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে পানিতে পড়ে যায়।
এতে বেড়েছে দুর্ভোগ হয়েছে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। বিভিন্ন উপজেলার স্হানীয় সু্ত্রে জানা যায়, চুনারুঘাট উপজেলার প্রায় ১০ টি ইউনিয়নের বসতি বাড়ি ঘরসহ ফসলি জমি প্লাবিত হয়েছে। ও মাধবপুর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে পাহাড়ি ঢলে ও সুনাই নদীর বাঁধ ভেঙ্গে কয়েকটি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম তলিয়ে গেছে।
এতে বেড়েছে দুর্ভোগ হয়েছে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। বিভিন্ন উপজেলার স্হানীয় সু্ত্রে জানা যায়, চুনারুঘাট উপজেলার প্রায় ১০ টি ইউনিয়নের বসতি বাড়ি ঘরসহ ফসলি জমি প্লাবিত হয়েছে। ও মাধবপুর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে পাহাড়ি ঢলে ও সুনাই নদীর বাঁধ ভেঙ্গে কয়েকটি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম তলিয়ে গেছে।
পড়াশোনার পাশাপাশি তখন জি কে গউছের মধ্যে ফুটে উঠে নেতৃত্বের প্রতিভা। ১৯৮৭ সালে তিনি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল হবিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন। টানা ৫ বছর তিনি ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।