শহীদ জিয়াউর রহমান ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অগ্রনায়ক

মোঃ ইসমাইল ইমন প্রকাশিত: ২৬ মার্চ , ২০২৪ ০৮:১৭ আপডেট: ২৬ মার্চ , ২০২৪ ০৮:১৭ এএম
শহীদ জিয়াউর রহমান ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অগ্রনায়ক
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালোরাত্রিতে আওয়ামীলীগের ব্যর্থতায় জাতি যখন নেতৃত্বশূন্য দিশেহারা তখনই জিয়াউর রহমান উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো আবির্ভূত হয়েছিলেন।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালোরাত্রিতে আওয়ামীলীগের ব্যর্থতায় জাতি যখন নেতৃত্বশূন্য দিশেহারা তখনই জিয়াউর রহমান উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো আবির্ভূত হয়েছিলেন।

এমনি এক অনিশ্চয়তার মধ্যে ষোলশহর বিপ্লব উদ্যানে তিনি পাক বাহীনির বিরুদ্ধে "উই রিভোল্ট" বলে বিদ্রোহ ঘোষনা করে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা করেছিলেন। কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা দেশে ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। বাংলাদেশে স্বাধীনতা যুদ্ধের বিষয় আসলেই জিয়াউর রহমানের নাম আসবে। শহীদ জিয়াউর রহমান ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অগ্রনায়ক। কেউ চাইলেই এই ইতিহাস পরিবর্তন করতে পারবে না। কারণ ইতিহাস লিখেন ইতিহাসবিদরা। রাজনীতিবিদরা ইতিহাস রচনা করলে সেটা হয় প্রোপাগান্ডা। 

তিনি সোমবার (২৫ মার্চ) বিকালে নগরীর ষোলশহর দুই নাম্বার গেইটস্থ বিপ্লব উদ্যানের শহীদ জিয়ার স্মৃতি বিজড়িত বিপ্লব বেদীতে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে এসব কথা বলেন। 

এতে উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর। 

ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, গণতন্ত্র শুধু বিএনপির জন্য নয়, আওয়ামীলীগের জন্যও দরকার। আওয়ামীলীগ দেশের সবকিছুকে বিভক্ত করে ফেলেছে। তারা ইতিহাস নিয়ে ভন্ডামী করে। শহীদ জিয়ার নাম পুলিশ দিয়ে পাহারা দিতে হয় না। শহীদ জিয়ার নাম বাংলাদেশের মানুষের অন্তরে।

আবুল হাশেম বক্কর বলেন, শহীদ জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন এটাই ইতিহাস, এটাই সত্য। ইতিহাসকে বিকৃত করে কোথাও কেউ ঠিকে থাকতে পারেনি। ইতিহাস একটি ক্যানভাস, রং তুলি দিয়ে কেউ চাইলে অন্য অবস্থানে নিয়ে যেতে পারে না। শহীদ জিয়াকে যতই ছোট করতে চাইবে, তিনি ততই উজ্জ্বল নক্ষত্রের মত থাকবে। জিয়াউর রহমান ইতিহাস সৃষ্টিকারী, তিনি ইতিহাসের লেখক নয়। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য হারুন জামান, এস এম আবুল ফয়েজ, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, আনোয়ার হোসেন লিপু, গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ, মো. কামরুল ইসলাম, সম্মিলিত পেশাজীবি পরিষদের আহবায়ক সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকন, সদস্য এবিএম সোহেল রশিদ, পাঁচলাইশ থানা বিএনপির সভাপতি মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, চান্দগাঁও থানা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন ভূইয়া, মহানগর বিএনপি নেতা গাজী আইয়ুব আলী, একেএম পেয়ারু, ইদ্রিস আলী, আলী আজম চৌধুরী, ইউছুপ শিকদার, জাকির হোসেন, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক আমান উল্লাহ আমান, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, আবদুল আহাদ রিপন, জাসাসের সদস্য সচিব মামুনুর রশীদ শিপন, ছাত্রদলের সদস্য সচিব শরিফুল ইসলাম তুহিন, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এস এম মফিজ উল্লাহ, আবদুল্লাহ আল ছগির, কাজী শামসুল আলম, যুবদলের মো. সালাউদ্দীন, আবদুল্লাহ আল মামুন জিতু, মো. হাসান, মহানগর ছাত্রদলের সি. যুগ্ম আহবায়ক আসিফ চৌধুরী লিমন, যুগ্ম আহবায়ক সামিয়াত আমিন জিসান, মো. আনাস প্রমুখ।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo