শতভাগ ফেল করা যশোর শিক্ষা বোর্ডের ৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শাস্তির সিদ্ধান্ত এখন শিক্ষামন্ত্রণালয়ের

শতভাগ ফেল করা যশোর শিক্ষা বোর্ডের ৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শাস্তির সিদ্ধান্ত এখন শিক্ষামন্ত্রণালয়ের হাতে। সেখান থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠদানের অনুমতি থাকবে না বাতিল হবে। ইতিমধ্যে যশোর শিক্ষা বোর্ড থেকেশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শোকজের জবাব শিক্ষামন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানান পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শাহীন আহমেদ।

শতভাগ ফেল করা যশোর শিক্ষা বোর্ডের ৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শাস্তির সিদ্ধান্ত এখন শিক্ষামন্ত্রণালয়ের হাতে। সেখান থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠদানের অনুমতি থাকবে না বাতিল হবে। ইতিমধ্যে যশোর শিক্ষা বোর্ড থেকেশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শোকজের জবাব শিক্ষামন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানান পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শাহীন আহমেদ।

আর শিক্ষামন্ত্রণালয় থেকে এসব ফেল করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত আসবে সেটা বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানান বোর্ড চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আহসান হাবীব। ২০২৩ সালের ২৮ জুলাই বোর্ড থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ফলাফল প্রকাশে তিনটি স্কুলের কোন পরীক্ষার্থী পাশ করেনি।

স্কুল তিনটি হল, সাতক্ষীরার তালার উদয়নপুর সেকেন্ডারী স্কুল নড়াইল সদরে মলাদি তালতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও যশোরের শার্শার সাড়াতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়।

১৮ আগস্ট বোর্ড থেকে শাকজ করা হয়। ৭ কর্মদিবসে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়। এসব স্কুলের প্রধান শিক্ষক শোকজের জবাবদেয়। জবাবটি বোর্ড থেকে শিক্ষামন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। এদিকে একই সালের ২৬ নভেম্বর প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে কোন শিক্ষার্থী পাস করেনি ৭টি কলেজে। কলেজ সাতটি হচ্ছে, কুষ্টিয়া মিরপুরের কে এম আইডিয়াল কলেজ,সাতক্ষীরা সদরের সাতক্ষীরা কমার্স কলেজ, গবরদারি জোরদিয়া স্কুল এ ন্ড কলেজ, ইসলামীয়া মহিলা কলেজ, ওমাগুরার নড়াইলের গোবরা মহিলা কলেজ, খুলনা তেরখাদারশাপলা কলেজ, দক্ষিণ নওয়াপাড়া সম্মিলনী কলেজ। এসবকলেজকে বোর্ড থেকে শকোজ করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। তারা বোর্ডের বেধে দেয়া নির্ধারিত সময়ে শোকজের জবাব দেয় কলেজের অধ্যক্ষ। জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় সেগুলো শিক্ষামন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।এ ব্যাপারে বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বিশ^াস শাহীন আহমেদ জানান, শতভাগ ফেল করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শোকজের জবাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কি ব্যবস্থা নেবে সেটার সিদ্ধান্ত নেবে শিক্ষামন্ত্রণালয়।

বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আহসান হাবীবজানান, সম্প্রতি নড়াইলের পাস না করা একটি কলেজের আমরা গিয়ে কারন বের করা হয়েছে। সেখানে তাদের সাথে মতবিনিময় করেছি। এস শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিয়ে মতবিনিময় সভা করা হবে। সেখানে তাদের শিক্ষার মানোন্নয়নে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আর শিক্ষা মন্ধসঢ়;্রতণালয়ের থেকে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সে সিদ্ধান্ত আসবে। সেটা বাস্তবায়ন করা হবে।