“বাংলাদেশ আমার অহংকার” এই শ্লোগান নিয়ে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এলিট ফোর্স হিসেবে আত্মপ্রকাশের সূচনালগ্ন থেকেই অপরাধ দমনের পাশাপাশি বিভিন্ন দুর্যোগকালীন মুহুর্তে আন্তরিকতা, পেশাদারিত্ব ও দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হয়ে দেশের অসহায় ও নিপীড়িত মানুষের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের যেকোন দুর্যোগকালীন মুহূর্তে র্যাব সবসময় বন্ধু হয়ে মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন সেবামূলক কাজের মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
বাংলাদেশ আমার অহংকার” এই শ্লোগান নিয়ে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এলিট ফোর্স হিসেবে আত্মপ্রকাশের সূচনালগ্ন থেকেই অপরাধ দমনের পাশাপাশি বিভিন্ন দুর্যোগকালীন মুহুর্তে আন্তরিকতা, পেশাদারিত্ব ও দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হয়ে দেশের অসহায় ও নিপীড়িত মানুষের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের যেকোন দুর্যোগকালীন মুহূর্তে র্যাব সবসময় বন্ধু হয়ে মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন সেবামূলক কাজের মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
প্রতিবছর শীতের তীব্রতা ও শৈত্য প্রবাহের কারণে দেশের অনেকেই শীত বস্ত্রের অভাবে অনেক কষ্টে দিনযাপন করে। প্রতি বছরের ন্যায় এই বছরও ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শীতের প্রকোপে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। এই তীব্র শীতে শীতার্তমানুষের শীতের কষ্ট লাঘবে আভিযানিক কাজের পাশাপাশি মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে শীতবস্ত্র নিয়ে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে র্যাব-৯। “মানুষ মানুষের জন্য” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শীতার্ত মানুষের মাঝে বিভিন্ন ধরনের শীতবস্ত্র ও কম্বল বিতরণ করেন র্যাব-৯ এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার মোঃ মোমিনুল হক জিডি (পি)। পাশাপাশি র্যাব-৯ এর আওতাধীন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন স্থানে শীতার্ত মানুষের মাঝে বিভিন্ন ধরনের শীতবস্ত্র ও কম্বল বিতরণ করা হয়।
ভবিষ্যতেও র্যাব-৯ এর এই ধরনের মানবিক কার্যক্রম চলমান থাকবে। আভিযানিক কার্যক্রমের পাশাপাশি মানবিক সহায়তার মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর ব্যাপারে র্যাব সদা প্রস্তুত।