মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমজানের ১৭ তম রোজা শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ইং বিকাল ৪টায় আলোচনাসভা শুরু হয়।আলোচনা সভায় মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ কামরুজ্জামান রতনের সভাপতিত্বে মুখ্য আলোচকের বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান।
মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমজানের ১৭ তম রোজা শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ইং বিকাল ৪টায় আলোচনাসভা শুরু হয়।আলোচনা সভায় মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ কামরুজ্জামান রতনের সভাপতিত্বে মুখ্য আলোচকের বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ,সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেনজীর আহমেদ টিটো এবং কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান তার বক্তব্যে বলেন,বিক্রমপুর একটি ঐতিহ্যের নাম।বাংলাদেশের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৯৭৯ সালে সর্বকনিষ্ঠ সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন আব্দুল হাই। আমরা জিয়ার আদর্শের রাজনীতি করি।খালেদা ও তারেক রহমানের নির্দেশে রাজনীতি করি।আমরা তিনটি নির্দেশ পালন করলে আমাদেরকে আর কেউ ঠকাতে পারবে না।বিএনপি বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে চায়। জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য বিএনপি রাজনীতি করে।ভোটের অধিকার,অর্থনীতির শোষণ থেকে মুক্ত করার,আইনের শাসন ফিরিয়ে আনার জন্যই আমরা রাজনীতি করি।শুক্রবার ২৯ মার্চ বিকাল ৫টায় জারা কমিউনিটি সেন্টারে আলোচনা সভা,ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে তিনি এসব বলেন।
ড.মঈন খান আরও বলেন,ব্যক্তির চেয়ে দল বড়,দলের চেয়ে দেশ বড় সেটা বিএনপিই প্রমাণ করেছে। বাংলাদেশের মানুষ এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে।আগামীতে আর প্রহসনের নির্বাচন দিতে পারবে না এই সরকার,তার বক্তব্যের পরেই তারেক রহমান সরাসরি ভিডিও বক্তব্য রাখেন।
এ সময় ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ বক্তব্য দেন।পরে মীর সরাফত আলী সফুও বক্তব্য রেখেছেন এবং সকল কারামুক্ত নেতাকর্মীদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নিয়েছেন।
এছাড়াও আলোচনা করেন মুন্সীগঞ্জ জেলা সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ মহিউদ্দিন,মোঃ শাহজাহান খান, আলী আজগর রিপন মল্লিক,একে এম ইরাদত মানু,শহিদুল ইসলাম শাহিন প্রমুখ।
আলোচনা শেষে ইফতারের পূর্ব মুহুর্তে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, ফিলিস্তিনের নির্যাতিত সকল মুসলিম জাতির জন্য দোয়া করা হয়।আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে জেলা বিএনপির তৃনমুল পর্যায়ের সকল নেতাকর্মী অংশ গ্রহণ করে।প্রায় ৫ হাজার লোকের ইফতার আয়োজন করা হয়েছে বলে বিএনপির আয়োজকরা নিশ্চিত করেছেন।