ডিমলায় ঘুষের টাকা না পেয়ে এস আই নুর ইসলাম কর্তৃক মরপিটে একই পরিবারের ৩ সদস্য আহত হওয়ার ঘটনায় অবশেষে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তদন্ত শুরু হয়েছে।
ডিমলায় ঘুষের টাকা না পেয়ে এস আই নুর ইসলাম কর্তৃক মরপিটে একই পরিবারের ৩ সদস্য আহত হওয়ার ঘটনায় অবশেষে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তদন্ত শুরু হয়েছে। নীলফামারীর জেলার ডিমলা উপজেলার সদর ইউনিয়নের বাবুরহাট গ্রামের আলম পাম্প সংলগ্ন এলাকায় জমি সংক্রান্ত বিরোধে অভিযোগকারী রহিম খানের পুত্র মোহাম্মদ লিটন খানের কাছ থেকে ২ লক্ষ টাকা ঘুষ দাবী করে আসছিল। ঘুষ না পেয়ে গত ১৫ নভেম্বর বিকালে অভিযোগকারী লিটনের বসতবাড়িতে গিয়ে লিটন খান (৩০)সহ তার মা লায়লা বেগম (৪৮), স্ত্রী জেসমিন আক্তার( ২৫) সহ তিনজনকে মারপিট ও টানা হেঁচড়া করে।এতে তারা গুরুতর আহত হলে এলাকাবাসী ডিমলা হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনার বিচার দাবি করে লিটন খান গত ১৬ নভেম্বর রংপুর ডিআইজি বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। লিটন খানের অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ রংপুর ডিআইজির নির্দেশে অবশেষে ডিমলা থানার ওই অভিযুক্ত এসআই নুর ইসলামের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রংপুর ডিআইজি অফিসের স্মারক নং -রেঞ্জ / শৃঃ ও আঃ /১০৫৪৮ তাং ২৮-১১-২৪ খ্রিঃ এবং পুলিশ সুপার কার্যালয, নীলফামারী,স্মারক নং ৭১/আরও তাং ৪-১-২৫ এবং ডোমার সার্কেল স্মারক নং ২৪ তাং ৬-১--২৫ খ্রিঃ মোতাবেক আগামী ১১-১-২৫ তারিখে ডোমার সার্কেল সহকারি পুলিশ সুপার নিয়াজ মেহেদীর কার্যালয়ে অভিযোগের তদন্ত করা হবে। মর্মে সূত্র জানায়। ডোমার সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার নিয়াজ মেহেদী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।