প্রবেশ পত্র ও নিবন্ধন কার্ড সহজেই পাচ্ছে ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৭১ পরীক্ষার্থী

এসএম মিরাজুল কবীর টিটো প্রকাশিত: ৪ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ ০৬:২৭ আপডেট: ৪ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ ০৬:২৭ এএম
প্রবেশ পত্র ও  নিবন্ধন  কার্ড সহজেই পাচ্ছে ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৭১  পরীক্ষার্থী
১৫ ফেব্রয়ারি অনুষ্ঠিত হবে এসএসসি ( স্কুল সার্টিফিকেট) পরীক্ষা। যশোর শিক্ষা বোর্ডের ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৭১ পরীক্ষার্থী অনলাইনের মাধ্যমে পেয়ে যাবে প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড। স্ব স্ব পরীক্ষার্থী তার বিদ্যালয় থেকে এগুলো পাবে। বোর্ডের ওয়েবসাইড থেকে প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড ডাউন লোড করে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পরীক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করবেন বলে জানান বোর্ডে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড.বিশ্বাস শাহীন আহমেদ।

১৫ ফেব্রয়ারি অনুষ্ঠিত হবে এসএসসি ( স্কুল সার্টিফিকেট) পরীক্ষা। যশোর শিক্ষা বোর্ডের ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৭১ পরীক্ষার্থী অনলাইনের মাধ্যমে পেয়ে যাবে প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড। স্ব স্ব পরীক্ষার্থী তার বিদ্যালয় থেকে এগুলো পাবে। বোর্ডের ওয়েবসাইড থেকে প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড ডাউন লোড করে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পরীক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করবেন বলে জানান বোর্ডে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড.বিশ্বাস শাহীন আহমেদ।

 যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে খুলনা বিভাগের ১০ জেলার স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থী এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে। এক সময় যশোরসহ বাইরের জেলা শিক্ষকদের কষ্ট করে প্রবেশপত্র নিতে বোর্ডে আসতে হতো। সেগুলো নিয়ে পরীক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করতো। এতে করে স্কুলের অনেক কাজের ক্ষতি হতো। এখন শিক্ষকদের কাজের ক্ষতি করে প্রবেশ পত্র নিতে বোর্ডে আসতে হবে না। বোর্ডে ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড ডাউনলোড করে পরীক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করবেন।ঝিকরগাছা সরকারি বহুমুখী মডেল হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান আজাদ বলেন, স্কুলে কাজের ক্ষতি ও সময় নষ্ট করে বোর্ডে গিয়ে প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড  আনতে হবে না।বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে পরীক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করবো।

বোর্ডে এ কার্যক্রমকে  স্বাগত জানাই। একই কথা জানান, সদরের পাঁচবাড়ীয়া বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু তাহের, ও নিউটাউন বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুরাইয়া শিরিন। তারা জানান, এগুলো যদি হারিয়ে যায়, তাহলে পরীক্ষার্থীরা বিপাকে পড়বে না। স্কুল থেকে প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড প্রিন্ট করে দেয়া হবে। এক সময় এগুলো হারিয়ে গেলে শিক্ষার্থীদের বোর্ডে যেতে  হতো। নিদিষ্ট একটা ফি দিয়ে তুলতে হতো প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড । এতে করে শিক্ষক,শিক্ষার্থীদের অনেক ভোগান্তী পোহাতে হতো। আর এখন সহজেই পেয়ে যাচ্ছে তারা।বোর্ডে উপসহকারী প্রকৌশলী কামাল হোসেন জানান,শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে ২০১৯ সালে অনলাইনে প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড দেয়ার কার্যক্রম শুরু করা হয়। এর আগের চার বছর এভাবে শিক্ষার্থীদের সহজেই প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড দেয়া হচ্ছে। দুর হয়েছে শিক্ষকদের ভোগান্তী। কারন কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ,চুয়াডাঙ্গা থেকে অনেক শিক্ষক আসতো প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড নিতে। তাদের এখানে থাকার জায়গা থাকতো না। তাদের হোটেল ভাড়া করে থেকে পরের দিন প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড নিয়ে বাড়ী যেতে হতো। এ ব্যাপারে বোর্রে চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আহসান হাবীব জানান, বোর্ডের সকল কার্যক্রম অনলাইনের মাধ্যমে করা হয়। একারনে প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড অফিসের ওয়েবসাইটে দেয়া হয়েছে। যেন শিক্ষার্থীরা সহজেই সেগুলো পেতে পারে। আর হারিয়ে গেলে তাদের ভোগান্তি পোহাতে না হয়।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo