পাটগ্রামে ৫০ হাজার টাকার অবৈধ চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

মোঃ নুর ইসলাম প্রকাশিত: ১৮ জুলাই , ২০২৪ ১৩:৩৫ আপডেট: ১৮ জুলাই , ২০২৪ ১৩:৩৫ পিএম
পাটগ্রামে ৫০ হাজার টাকার অবৈধ চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলার বাউরা ইউনিয়নের নবীনগর ও হোসনাবাদ গ্রামসহ বিভিন্নস্থানে অভিযান পরিচালনা করেন পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুল ইসলাম। অভিযানে পাটগ্রাম উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা দীন মো: আসাদুল্লাহ , বাউরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাবিউল হক মিরন , ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মামুন হোসেন সরকার ও গ্রাম পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বাউরায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকার চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল উদ্ধার করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরে ওই জাল স্থানীয় বাউরা ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে  জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলার বাউরা ইউনিয়নের নবীনগর ও হোসনাবাদ গ্রামসহ বিভিন্নস্থানে অভিযান পরিচালনা করেন পাটগ্রাম উপজেলা  নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুল ইসলাম। অভিযানে পাটগ্রাম  উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা দীন মো: আসাদুল্লাহ , বাউরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান  রাবিউল হক মিরন , ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মামুন হোসেন সরকার ও গ্রাম পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয় ও উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বাউরা ইউনিয়নে সানিয়াজান নদী, হাড়িকুড়ি বিল সহ  বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ চায়না দুয়ারি (টেপাই) জাল, ও কারেন্ট জাল দিয়ে মা মাছ, পোনা মাছ সহ দেশীয় মাছ শিকার করছে এলাকার কিছু অসাধু মানুষ। খবর পেয়ে মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অভিযান চালান পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুরুল ইসলাম। এ সময় বিভিন্ন স্থান থেকে ০৭টি চায়না  দুয়ারি (টেপাই) জাল এবং প্রায় ৫ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করা হয় ।

তবে অভিযানের খবর পেয়ে সটকে পড়েন জাল মালিকেরা। পরে স্থানীয়  বাউরা ইউনিয়ন পরিষদ মাঠ প্রাঙ্গনে জনসম্মুখে এসব অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।জব্দকৃত চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জালের আনুমানিক মূল্য ৫০ হাজার টাকা। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা দীন মো: আসাদুল্লাহ বলেন, নিষিদ্ধ এই চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল দিয়ে মা মাছ ও পোনা মাছ নিধন করা হচ্ছিলো । বাউরা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা থেকে এ সব নিষিদ্ধ জাল জব্দ করা হয়। পরে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।,এ বিষয়ে পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুরুল ইসলাম বলেন, চায়না দুয়ারি জাল (টেপাই জাল) ও কারেন্ট জাল  দিয়ে মাছ শিকার আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এ ধরনের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।


এই বিভাগের আরোও খবর

Logo