দেবরের মৃত্যুর খবর পেয়ে মারা গেলেন ভাবি

মোঃমারুফ আলী প্রকাশিত: ১০ অক্টোবর , ২০২৩ ০৯:৪৪ আপডেট: ১০ অক্টোবর , ২০২৩ ০৯:৪৪ এএম
দেবরের মৃত্যুর খবর পেয়ে মারা গেলেন ভাবি
অসুস্থ হয়ে মারা যান ফজলুর রশিদ (৩৮অসুস্থ হয়ে মারা যান ফজলুর রশিদ (৩৮) নামের এক ব্যক্তি। তাঁর মৃত্যুর খবর দেওয়া হয় ভাই-ভাবিকে। এই খবরে ঢাকা থেকে বাড়ির উদ্দশে যাত্রা করেন তাঁরা (ভাই-ভাবি)। পথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন ভাবি রোজিনা বেগম (৪১)। তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

নাটোরের বাগাতিপাড়ার পাঁকা ইউনিয়নের বেগুনিয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের বাসিন্দা তাঁরা। এদিকে দেবরের পর ভাবির মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ভাই ও স্ত্রীকে হারিয়ে বজলুর রশিদের আহাজারি যেন থামছেই না। পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, ফজলু গত সোমবার সকাল থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত স্থানীয় তমালতলা হাটে সবজি বিক্রি করেন। বাড়ি ফিরে রাত সাড়ে ১০টায় অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় এক পল্লি চিকিৎসককে খবর দেওয়া হয়। চিকিৎসক এসে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মৃত্যুর খবর মোবাইল ফোনে ঢাকায় থাকা ভাই-ভাবিকে জানানো হয়। 

পরিবার ও স্থানীয়রা আরও জানান, দেবরের মৃত্যুর খবর পেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন ভাবি। ওই অবস্থায় দ্রুত ঢাকা থেকে বাসে রওনা দেন তাঁরা। পথে গাজীপুর কালিয়াকৈর এলাকায় পৌঁছালে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তখন স্বামী বজলুর সেখানকার একটি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। আজ মঙ্গলবার সকালে লাশ বাগাতিপাড়ার বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। 

পাঁকা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপির) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হেলাল উদ্দিন দেবর ও ভাবির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নামের এক ব্যক্তি। তাঁর মৃত্যুর খবর দেওয়া হয় ভাই-ভাবিকে। এই খবরে ঢাকা থেকে বাড়ির উদ্দশে যাত্রা করেন তাঁরা (ভাই-ভাবি)। পথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন ভাবি রোজিনা বেগম (৪১)। তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। 

নাটোরের বাগাতিপাড়ার পাঁকা ইউনিয়নের বেগুনিয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের বাসিন্দা তাঁরা। এদিকে দেবরের পর ভাবির মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ভাই ও স্ত্রীকে হারিয়ে বজলুর রশিদের আহাজারি যেন থামছেই না। পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, ফজলু গত সোমবার সকাল থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত স্থানীয় তমালতলা হাটে সবজি বিক্রি করেন। বাড়ি ফিরে রাত সাড়ে ১০টায় অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় এক পল্লি চিকিৎসককে খবর দেওয়া হয়। চিকিৎসক এসে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মৃত্যুর খবর মোবাইল ফোনে ঢাকায় থাকা ভাই-ভাবিকে জানানো হয়। 

পরিবার ও স্থানীয়রা আরও জানান, দেবরের মৃত্যুর খবর পেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন ভাবি। ওই অবস্থায় দ্রুত ঢাকা থেকে বাসে রওনা দেন তাঁরা। পথে গাজীপুর কালিয়াকৈর এলাকায় পৌঁছালে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তখন স্বামী বজলুর সেখানকার একটি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। আজ মঙ্গলবার সকালে লাশ বাগাতিপাড়ার বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। পাঁকা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপির) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হেলাল উদ্দিন দেবর ও ভাবির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo