গত এক সাপ্তাহ থেকে চাটখিলে লোডশেডিং চরমে পৌছেছে। এতে করে গ্রাহকদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। পবিত্র রমজান মাসে ইফতার, সেহরি এবং তারাবির নামাজের এই ৩ সময়ে বেশিরভাগ জায়গায় লোডশেডিং থাকে। ফলে রোজাদাররা ইফতার, সেহরি ও তারাবির নামাজ পড়তে চরম দূভোগ পোহাতে হয়।
র্গত এক সাপ্তাহ থেকে চাটখিলে লোডশেডিং চরমে পৌছেছে। এতে করে গ্রাহকদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। পবিত্র রমজান মাসে ইফতার, সেহরি এবং তারাবির নামাজের এই ৩ সময়ে বেশিরভাগ জায়গায় লোডশেডিং থাকে। ফলে রোজাদাররা ইফতার, সেহরি ও তারাবির নামাজ পড়তে চরম দূভোগ পোহাতে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রায় ৬৩ হাজার গ্রাহক রয়েছে। এদের মধ্যে বেশির ভাগ গ্রাহকে লোডশেডিংয়ের দূভোগ পোহাতে হয়। এমনকি পৌর শহরেও ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকে না। উপজেলার পরকোট গ্রামের হাজী শামছুদ্দিন শামীম জানান, পরকোট এলাকায় দিনে ৬/৮ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকে না। তারমধ্যে সেহরি ও ইফতারে বেশির ভাগ সময় বিদ্যুৎ পাওয়া যায় না। চাটখিল পৌর সভার সাবেক প্যানেল মেয়র আনোয়ার-ই-হাছিনা জানান, পৌর শহরের চিত্রও একই। সেহরি, ইফতার এবং তারাবির সময় নিয়মিত লোডশেডিং হচ্ছে। অপর দিকে গত ২দিনে গরমের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় মানুষের বিদ্যুৎ জরুরী হলেও বিদ্যুৎ পাওয়া যায় না।
বুধবার (০৩ এপ্রিল) চাটখিল জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) মোশাহেদুল্লাহ জানান, চাটখিলে গড়ে ১৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ চাহিদা থাকলেও তিনি ৭/৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পেয়ে থাকেন। ফলে চাহিদার ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ কম থাকায় লোডশেডিং করতে হচ্ছে।