কসবায় রাস্তা নির্মাণে বাধা

রাসেল মিয়া প্রকাশিত: ১৮ জুলাই , ২০২৪ ১৩:৪৭ আপডেট: ১৮ জুলাই , ২০২৪ ১৩:৪৭ পিএম
কসবায় রাস্তা নির্মাণে বাধা
জানা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর (এলজিডি) বিশেষ প্রকল্পের আওতায় উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের চান্দের বাজার হইতে চকচন্দ্রপুর হয়ে বিনাউটি ইউনিনের হাবিব ইঞ্জিনিয়ার বাড়ী সড়ক পর্যন্ত ৮শ’২০ মিটার মাটির রাস্তা নির্মাণের জন্য লাখ ৯৯ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলা বিনাউটি  চকচন্দ্রপুর এলাকায়  রাস্তা নির্মাণ কাজে বাধা দেওয়ায় এলাকাবাসীর মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এ রাস্তা নির্মাণ করা না হলে বরাদ্দকৃত অর্থ ফেরত যাবে বলে জানিয়েছেন এলকাবাসী। 

জানা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর (এলজিডি) বিশেষ প্রকল্পের আওতায় উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের চান্দের বাজার হইতে  চকচন্দ্রপুর হয়ে বিনাউটি ইউনিনের হাবিব ইঞ্জিনিয়ার বাড়ী সড়ক পর্যন্ত  ৮শ’২০ মিটার মাটির রাস্তা নির্মাণের জন্য  লাখ ৯৯ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। 

গত কয়েকদিন আগে রাস্তা নির্মাণের কাজ শুরু হয়। কিন্তু লতুয়ামুড়া চাঁন্দের বাজার  হতে পশ্চিম দিকে ৩০০ মিটার রাস্তা নির্মাণের পরে কয়েকজন ব্যক্তি চকচন্দ্রপুরের মৃত আব্দুল জবারের পুত্র  আব্দুল মতিন ও একই গ্রামের আওয়াল সরকারের ছেলর সেলিম গংরা  এই রাস্তা নির্মাণ কাজে বাধা প্রদান করেন বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।

 ফলে রাস্তা নির্মাণে অনিশ্চয়তা দেখা দেলি। এতে এলাকাবাসীর মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয় এলাকায় বাসী পক্ষ হতে থানায তিনটি অভিযোগ দাযের করেছে উক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বলে জানাযায়  । স্থানীয়রা সাংবাদিকদের বলেন, রাস্তাটি নির্মাণ হলে এলাকার প্রায় ৪/৫টি গ্রামের কয়েক হাজার লোকের স্কুল, কলেজ, হাট-বাজারে যেতে সুবিধা হবে। কিন্তু আমাদের এলাকার আব্দুল মতিন ও সেলিম সরকার গংরা ও  রাস্তা নির্মাণে বাধা দেওয়ায় আমাদের অনেক দিনের স্বপ্ন মুখ থুবড়ে পরতে যাচ্ছে। আমরা চাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে যেন এই রাস্তাটি নির্মাণ করা হয়।

বিনাউটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমুল খান বেদন বলেন,  আব্দুল মতিন  ও সেলিম গং অবৈধভাবে এই রাস্তা নির্মাণ কাজে বাধা দিয়েছেন। তারা যে স্থানে নিজেদের জায়গা দাবি করে এই রাস্তা নির্মাণে বাধা দিয়েছেন সেখানে তাদের জায়গা নাই । আমি ও গোপীনাথপুর ইউপি চেয়ারম্যান বিষয়টি সমাধান চেষ্টা করেছি। যদি দ্রুত সময়ের মধ্যে রাস্তাটি নির্মাণ করা না হয়, তাহলে বরাদ্দকৃত অর্থ ফেরত চলে যাবে।তাই আমরা চাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে যেন এই রাস্তাটি নির্মাণ করা হয়।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo