সদর উপজেলা প্রতিনিধি (যশোর)
এদিকে কৃষি বিভাগ জানায়, ফসলের তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি।আবহাওয়া অফিস সূত্র জানায় ,নিম্নচাপের কারণে শনিবার ও রোববার ১৫৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। এতে যশোরে ৩৭টি ইউনিয়নের ৯৩টি গ্রাম ও ২টি পৌরসভায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। সেখানকার পানি এখনো নামেনি বলে জানান জেলা ত্রাণ ও পুনর্বসান কর্মকর্তা রিজিবুল ইসলাম।
জিলা স্কুলের আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান শিক্ষক শোয়াইব হোসেন। বক্তব্য রাখেন সিনিয়র শিক্ষক নজরুল ইসলাম খান, সেলিম রেজা, সেলিমা খাতুন, আনিছুর রহমান, মনিরুজ্জামান, কামরুজ্জামান প্রমুখ। পরিচালনা করেন সিনিয়র শিক্ষক জামাল উদ্দীন। দোয়া পরিচসলনা করেন সিনিয়র শিক্ষক শরিফুল ইসলাম। শেষে হামদ,নাথ, কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৭২ ছাত্রের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
তিনি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে মডেল মসজিদ নির্মানের তাগিদ দেন।জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কালেক্টরেট সভা কক্ষ অমিত্রাক্ষরে অনুষ্ঠিত জেলা উন্নয়ন ও সমন্বয় কমিটির সভায় এ তাগিদ দেন তিনি।সেই সাথে পৌরসভার প্রশাসককে স্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা সমাধানের ব্যবস্থা করতেও নির্দেশ দেন। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা ভৈর নদের সীমানা নির্ধারণ করে কাজ করতে বলেন।
টানা ভারি বর্ষণের কারণে যশোর পৌর শহরের কয়েকটি নিম্নঞ্চল এলাকা প্লাবিত হয়েছে, ওই সকল এলাকায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। টানা বর্ষণে দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয় ও জলাবদ্ধ এলাকার মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যশোর জেলার ১৪০ হেক্টর জমির আগাম শীতকালীন সবজির ক্ষেত।
এ উপলক্ষে শনিবার দুপুর ১২টায় উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে তিনি উপজেলা পরিষদের কর্মকর্তা ও সুধীজনদের বক্তব্য শোনেন।এরপর মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম বলেছেন, বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেছি।
সেই সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।এরপর নতুন জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম অফিসের সকল কর্মকর্তা ও আট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, এসি ল্যান্ডদের সাথে পরিচিতহন। এসময় তিনি বিভিন্ন বিষয়ে দিক নির্দেশনা দেন।
এক্ষেত্রে অ্যাকাডেমিকসহ প্রশাসনিক অন্যান্য কাজ সচল রাখতে এমনটি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক সমীর কুমার কুন্ডু।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, যশোর সদর উপজেলার ইছালী মডেল কলেজের অধ্যক্ষ নুরে আলম সিদ্দিকী মিলন গত ৫ আগস্টের পর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত। তিনি জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
আবার তত্ত্বাবধায়কের অর্ডারে আবাসিক মেডিকেল অফিসারের (অফিসার আরএমও) একটি পদ ভারপ্রাপ্তকে দিয়ে পরিচালনা হচ্ছে। প্রধান প্রধান পদে জোড়াতালি থাকায় হাসপাতালের চেইন অব কমান্ড নেই বললেই চলে। ফলে চিকিৎসা কার্যক্রমে হযবরল অবস্থা বিরাজ করছে।