সাংবাদিক রানার কারাদণ্ডের তদন্তে তথ্য কমিশনার

মোঃ মানিক মিয়া প্রকাশিত: ১১ মার্চ , ২০২৪ ১৫:৫৬ আপডেট: ১১ মার্চ , ২০২৪ ১৫:৫৬ পিএম
সাংবাদিক রানার কারাদণ্ডের তদন্তে তথ্য কমিশনার
শেরপুর জেলা নকলা উপজেলার দৈনিক দেশ রূপান্তরের সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানার ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ডের ঘটনা তদন্ত করছেন তথ্য কমিশনার ও সাবেক বিচারপতি শহিদুল আলম ঝিনুক। আজ রোববার সকালে শহিদুল আলম ঝিনুক শেরপুরে যান। তিনি শেরপুর সার্কিট হাউসে গিয়ে সেখানে প্রাথমিকভাবে জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুমের সঙ্গে কথা বলেন। পরে সারা দিন তিনি এ ঘটনার তদন্ত করবেন।

শেরপুর জেলা নকলা উপজেলার দৈনিক দেশ রূপান্তরের সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানার ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ডের ঘটনা তদন্ত করছেন তথ্য কমিশনার ও সাবেক বিচারপতি শহিদুল আলম ঝিনুক। আজ রোববার সকালে শহিদুল আলম ঝিনুক শেরপুরে যান। তিনি শেরপুর সার্কিট হাউসে গিয়ে সেখানে প্রাথমিকভাবে জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুমের সঙ্গে কথা বলেন। পরে সারা দিন তিনি এ ঘটনার তদন্ত করবেন।

এরপর আগামীকাল সোমবার তথ্য কমিশনে তাঁর প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে গত ৭ মার্চ দৈনিকের দেশ রূপান্তরের প্রথম পৃষ্ঠায় ‘তথ্য চেয়ে আবেদন করে দেশ রূপান্তরের সাংবাদিক জেলে’–শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রেক্ষিতে তথ্য কমিশন থেকে তথ্য অধিকার আইনের ২৫ (৫) ধারা অনুযায়ী বিষয়টি তদন্তের জন্য তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম ঝিনুককে দায়িত্ব দেওয়া হয়। প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার দেশ রূপান্তর পত্রিকার সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানা একই উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে তথ্য অধিকার আইনে তথ্য চেয়ে আবেদন করার কারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাঁকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে বলে তাঁর পরিবার অভিযোগ করেছে। এদিকে গতকাল রাতে নকলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া উম্মুল বানিন বলেন, সাংবাদিক রানা বেশ আগেই তথ্য অধিকার আইনে তথ্য চেয়ে আবেদন করেন।

যা যথাযথ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এজন্য তাঁকে সাজা দেওয়া হয়নি। তিনি অফিসে এসে ফাইল তছনছ করছিলেন ও অফিসের নারী কর্মচারীকে উত্যক্ত করেন এবং উপজেলা পর্যায়ে দাপ্তরিক এক সভায় ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিনের কর্তব্য কাজে বাঁধাসহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির করে। উদ্ভুত পরিস্থিতি সামাল দিতেই তাঁকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিন বলেন, আপিল করলে তাঁর সাজা মওকুফ বা জামিন পাবেন বলে আমরা আশা করছি।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo