ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা থানার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের কাঁশর-এ এ্যাভান্সড কম্পোজিট টেক্সটাইল লিমিটেড এ সাব-কন্ট্রাক্ট এ গার্মেন্টসে কাজ করতেন মোঃ মোসলেম মিয়া(৩২)।
ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা থানার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের কাঁশর-এ এ্যাভান্সড কম্পোজিট টেক্সটাইল লিমিটেড এ সাব-কন্ট্রাক্ট এ গার্মেন্টসে কাজ করতেন মোঃ মোসলেম মিয়া(৩২)।
সে ওলিপুর, কুড়িগ্রাম এর আব্দুস সালাম এর ছেলে। সে বিবাহিত থাকা স্বত্বেও পরনারীতে আসক্ত। তার ১ টা ছেলে(১১) এবং ১টা মেয়ে সন্তান আছে যার বয়স মাত্র ২ মাস। তার ঘরে স্ত্রী রেখে সে তার সাথে কর্মরত এক বিবাহিত কর্মচারীর(২৫) সাথে প্রেমের সম্পর্কে লিপ্ত হয়। সেই মেয়েটার নাম আমেনা যার কিনা ১ বছরের একটা বাচ্চা আছে।
সেই বাচ্চাকে ভাড়াটিয়া বাসায় ফেলে রেখে আমেনা মোসলেম মিয়ার সাথে বিগত ২৫/০৩/২০২খ্রিস্টাব্দে বিবাহ করে। ফলে মাতৃদুগ্ধের অভাবে বাচ্চাটি এখন মারাত্মক ভাবে অসুস্থ হয়ে পরেছে। বাচ্চাটির অবস্থা আশংকাজনক। এই ঘটনা জানার পর আমেনার দুলাভাই নাজমুল হাসান ঘটনাটি কোম্পানিতে কর্মরত তার কন্ট্রাক্টর শামীম হোসেনকে জানায়। তারপর কোম্পানি কর্তৃপক্ষ মোসলেম মিয়াকে কন্ট্রাক্টর শামীম হোসেন এবং মেয়েটার দুলাভাই নাজমুল হোসেনের কাছে হস্তান্তর করেন। আমেনার ০১ বছরের বাচ্চাটির কথা বিবেচনা করে ঘটনাটি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা চলছে।
কিন্তু পরবর্তীতে ঘটনাটি মোসলেম মিয়ার পূর্ব স্ত্রী রন্ধনা(২৮) এর সাথে ফোনের মাধ্যমে কথা বলে জানা যায় মোসলেম মিয়া ইতোপূর্বে আরেকটি বিয়ে করেছিলেন এবং মোসলেম মিয়া স্বভাবতই এইরকম। মোসলেম মিয়ার মতামত তার ব্যাপারে সবকিছু জেনেই বিবাহিত আমেনা বেগম আমেনা বেগমের ০১ বছরের বাচ্চাকে রেখে বিয়ে করেছে কিন্তু আমেনা বেগম এর মতামত আমেনা বেগম মোসলেম এবং মোসলেমের পূর্ব স্ত্রী রন্ধনার দুটি বাচ্চার কথা জানতেন না।ঘটনাটি দি বাংলা ইনডিপেনডেন্ট কে নিশ্চিত করেছেন কন্ট্রাক্টর শামীম হোসেন এবং আমেনার দুলাভাই নাজমুল হোসেন।
মোঃ মুস্তাফিজুর রহমান 
