এক কালে বাংলাদেশের সেরা নামে পরিচিত ছিলো খেজুরের গুড়। এই
খেজুরের গুড়ের জন্য বিভিন্ন জেলা থেকে গুড় কিনে নেওয়ার জন্য আসতো অনেকেই। বতর্মানে সেই প্রাচীন সুনাম আর নেই।
এক কালে বাংলাদেশের সেরা নামে পরিচিত ছিলো খেজুরের গুড়। এই খেজুরের গুড়ের জন্য বিভিন্ন জেলা থেকে গুড় কিনে নেওয়ার জন্য আসতো অনেকেই। বতর্মানে সেই প্রাচীন সুনাম আর নেই।
ফরিদপুরের বিভিন্ন হাট বাজারে খেজুরের গুড় পাওয়া যায় কিন্তু আসল টা না। এই গুড়ের সাথে পাওয়া যায় চিনি মিশানো গুড়। সরেজমিনে বাজারে গিয়ে দেখা যায় অর্ধেক চিনি মিশালোগুড়। এ বিষয়ে গুড় ব্যাসায়িরা কমলজানান আমাদের কিছুই করার নেই। আমারা যারা গুড় তৈরী করে থাকে তাদের নিকট থেকে কিনে এলে বাজারে বিক্রি করে থাকি। তিনি আরো বলেন এ বেজাল গুড় যারা তৈরী করে এদের আইনের আওতায় এলে বিচার করা উচিত।
অপর খেজুর গুড় ব্যাবসায়ি কামাল জানান বতর্মানে এই বেজাল গুড়ের কেজি ২ শত টাকা থেকে ৪ শত টাকায় বাজারে আমারা বিক্রি করছি। তিনি আরো জানান কিছু ভালো গুড় পাওয়া যায় তা আবার অগ্রীম টাকা দিয়ে রাখতে হয়। ঐ খেজুরের গুড়ের
দাম একটু বেশি। তার দাম কেজি প্রতি পরে ৫/৬ শত টাকা। কামাল বলেন অনেকে আগের মতো খেজুর গাছ লাগায় না। এ জন্য গাছ সীমিত হয়ে গেছে কিন্তু চাহিদা বেড়ে গেছে।এ জন্য খেজুর গুড়ে বেজাল (চিনি) মিশিয়ে গুড় তৈরী করে থাকে।