প্রশ্নের সেট কোড ভাল ভাবে দেখে বিতরণ করতে হবে

এসএম মিরাজুল কবীর টিটো প্রকাশিত: ৫ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ ০৭:১০ আপডেট: ৫ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ ০৭:১০ এএম
প্রশ্নের সেট কোড ভাল ভাবে দেখে বিতরণ করতে হবে
যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আহসান হাবীব কেন্দ্র সচিবদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, দায়িত্ববানের সাথে পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে। ট্যাগ অফিসার ও পুলিশ কর্মকর্তার যৌথ সাক্ষরে প্রশ্নের প্যাকেট খুলতে হবে। বিশেষ করে প্রশ্ন বিতরণের আগে সেট কোর্ড ভালভাবে দেখে বিতরণ করতে হবে।

যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আহসান হাবীব কেন্দ্র সচিবদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, দায়িত্ববানের সাথে পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে। ট্যাগ অফিসার ও পুলিশ কর্মকর্তার যৌথ সাক্ষরে প্রশ্নের প্যাকেট খুলতে হবে। বিশেষ করে প্রশ্ন বিতরণের আগে সেট কোর্ড ভালভাবে দেখে বিতরণ করতে হবে।

কোন অবস্থানে প্রশ্ন বিতরণে ভুল করা যাবে না। ভুল করলেই কোন কেন্দ্র সচিকে ছাড় দেয়া হবে না। কেন্দ্র সচিবকে নিষ্ঠা ও দায়িত্বে সাথে পরীক্ষা নিতে হবে। প্রত্যেক পরীক্ষার্থীকে নিজের সন্তান ভেবে তাদের পরীক্ষার সুন্দর ও সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এটা যিনি না করতে পারবেন,তিনি শিক্ষক হতে পারবে না। কারণ শিক্ষকরা কাজের যেমন বোর্ডের সুনাম, আবার তাদের ভুলের দায়ভার পড়ে বোর্ডে কর্মকর্তাদের ঘাড়ে।এসএসসি পরীক্ষা সুষ্ঠ, নকল মুক্ত ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশেঅনুষ্ঠানের লক্ষে রোববার শিক্ষাবোর্ডের অডিটোরিয়ামে  কেন্দ্র সচিবদের সাথে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

এসশয় বক্তব্য রাখেন বোর্ডে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহীন আহমেদ, অডিট অফিসার আব্দুল করিম। উপস্থিত ছিলেন উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধ্যমিক ফজলুর রহমান,সহকারী প্রোগামার মোজাম্মেল হক চৌধুরী প্রমুখ।এসময় খুলনা বিভাগের ১০ জেলার ২৯৩ জন কেন্দ্র সচিব উপস্থিত ছিলেন।মতবিনিময় সভায় কেন্দ্র সচিবদের বলা হয়, পরীক্ষা শুরুর ৩০মিনিট আগে প্রশ্নের প্যাকেট খুলতে হবে। প্রশ্ন বিতরণের আগে সেট কোর্ড ভাল ভাবে দেখে বিতরণ করতে হবে। যেন প্রশ্ন বিতরণে কোন ভুল না হয়।কেন্দ্র সচিব বা হল সুপার ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। তাদেরকে বাটুন ফোন ব্যবহার করতে হবে। বিষয় ভিত্তিক কক্ষ পরিদর্শক নিয়োগ করা যাবে না। পরীক্ষার্থীদের স্কুল বা মাদ্রাসার কোনো শিক্ষক কক্ষ পরিদর্শক হতে পারবেন না। পরীক্ষা শেষে উত্তর পত্রের বান্ডিল কেন্দ্রে রাখা যাবে না। প্রয়োজনে ট্রেজারিতে উত্তরপত্র সংরক্ষন করতে হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা স্ব স্ব উপজেলার পরীক্ষা কেন্দ্রে সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন। এ ক্ষেত্রে তারা উপজেলায় কর্মরত প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তার সহযোগিতা নিতে পারবেন।পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্রে ২০০ গজের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি থাকবে। পরীক্ষা চলাকালীন পুলিশ ফোর্স মোতায়েন করবেন পুলিশ সুপার। জরুরি স্বাস্থ্য সেবার ব্যবস্থা করবেন সিভিল সার্জন। পরীক্ষা কেন্দ্রের আইনশৃঙ্খলা তদারকির জন্য জেলা প্রশাসক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ ও ভিজিলেন্স টিম গঠন করবেন।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo