ঢাকা ছাড়লেন বঙ্গবন্ধু কন‍্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শনিবার মোদির সঙ্গে বৈঠক

মোঃ আব্দুল আলিম প্রকাশিত: ২২ জুন , ২০২৪ ১৪:৪১ আপডেট: ২২ জুন , ২০২৪ ১৪:৪১ পিএম
ঢাকা ছাড়লেন বঙ্গবন্ধু কন‍্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শনিবার মোদির সঙ্গে বৈঠক
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে নয়াদিল্লির উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন বঙ্গবন্ধু কন‍্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় বিকাল ৪টায় নয়াদিল্লির পালাম বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।

দুই সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে ফের নয়াদিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন চতুর্থ বারের মতো  প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু জৈষ্ঠ্য কন‍্যা শেখ হাসিনা। 

আজ (২১ জুন) শুক্রবার  দুপুর ২টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন বঙ্গবন্ধু কন‍্যা শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে নয়াদিল্লির উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন বঙ্গবন্ধু কন‍্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় বিকাল ৪টায় নয়াদিল্লির পালাম বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।

সন্ধ্যায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের সঙ্গে তার বাসভবনে সাক্ষাৎ করবেন বঙ্গবন্ধু কন‍্যা প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা। আগামীকাল শনিবার ভারতের দ্বিতীয় বারের মতো নব নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন বঙ্গবন্ধু কন‍্যা শেখ হাসিনা।

দুই বছর পর,(২২ জুন) শনিবার  দুই প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এবারের বৈঠকে নির্ধারণ হতে পারে ২০২২ সালের চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের বাস্তবতা এবং আগামী ৫ বছরের রূপরেখা। তবে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে সফরে চুক্তি স্বাক্ষর না হলেও, এ বিষয়ে নিজেদের স্পষ্ট অবস্থান জানাতে পারে ভারত। আসতে পারে বড় ধরনের বিনিয়োগের খবরও।

তবে সরকারি পর্যায়ে ঠিক কোন কোন বিষয়ে আলোচনা হবে তা এখনও পরিষ্কার করেননি সংশ্লিষ্ট কূটনীতিকরা। যদিও দুই রাষ্ট্র প্রধানের এবারের বৈঠক আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরত্ব পাচ্ছে।

হাসিনা-মোদির বৈঠকে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ভারসাম্যহীন বাণিজ্যিক সম্পর্কে কিছুটা স্থিতিশীলতার কৌশল বের হতে পারে। এ ক্ষেত্রে কমপ্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট শতভাগ কার্যকরের সিদ্ধান্তও আসতে পারে।

সংশ্লিষ্টদের আশা, প্রতিবেশী দুই দেশ ভবিষ্যতে নিজেদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে হাতে নেবে বেশ কিছু পদক্ষেপ। এতে সমানভাবে লাভবান হবে দুই দেশের মানুষ।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo