দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁওয়ে সংসদীয় ৩টি আসনের মধ্যে ২টিতে আওয়ামীলীগ ও ১টিতে জাতীয় পার্টির প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। রবিবার শান্তিপুর্নভাবে সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয়।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁওয়ে সংসদীয় ৩টি আসনের মধ্যে ২টিতে আওয়ামীলীগ ও ১টিতে জাতীয় পার্টির প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। রবিবার শান্তিপুর্নভাবে সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয়।
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রমেশ চন্দ্র সেন (নৌকা) ২ লাখ ৫ হাজার ৩১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্জাদ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোঃ রেজাউর রাজী স্বপন চৌধুরী (লাঙ্গল) পেয়েছেন ১৩ হাজার ৯৪০ ভোট। এ আসনে মোট ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫০৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪০ হাজার ১৩৮ ও নারী ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৩৮ হাজার ৩৬৫ জন।
ঠাকুরগাঁও-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম সুজন (নৌকা) ১ লাখ ১৫ হাজার ৪১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সতন্ত্র প্রার্থী আলী আসলাম জুয়েল (ট্রাক) পেয়েছেন ৫৭ হাজার ২৪৫ ভোট। এ আসনে মোট ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৬৮ হাজার ২৫ জন। এর মধ্যে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় ১ লাখ ৫৬ হাজার ৭৬৫ জন, হরিপুর উপজেলায় ১ লাখ ১০ হাজার ১৬৬ জন এবং রানীশংকৈল উপজেলায় ৩৯ হাজার ৮৯৪ জন।
ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ (লাঙ্গল) ১ লাখ ৬ হাজার ৭১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির প্রার্থী গোপাল চন্দ্র রায় (হাতুড়ী) পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৮২১ ভোট। এ আসনে মোট ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৩৫৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৭৪ হাজার ৯৬৬ জন এবং মহিলা ১ লাখ ৬৯ হাজার ৩৮৮ জন।