অর্ধেক রমজানেই অর্ধেকে নেমে এসেছে কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজের দাম

মোঃ এরশাদ আলী প্রকাশিত: ২৭ মার্চ , ২০২৪ ০৯:৫০ আপডেট: ২৭ মার্চ , ২০২৪ ০৯:৫০ এএম
অর্ধেক রমজানেই অর্ধেকে নেমে এসেছে কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজের দাম
সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বগুড়ার আদমদীঘিতে কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজের দাম কেজিতে অর্ধেক কমেছে। নৈত্য প্রয়োজনীয় এই পণ্যগুলোর দাম কমায় খুশি ক্রেতারা। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বেশ কয়েকটি হাট ও বাজারের ব্যবসায়ীরা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বগুড়ার আদমদীঘিতে কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজের দাম কেজিতে অর্ধেক কমেছে। নৈত্য প্রয়োজনীয় এই পণ্যগুলোর দাম কমায় খুশি ক্রেতারা। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বেশ কয়েকটি হাট ও বাজারের ব্যবসায়ীরা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

সরেজমিনে আদমদীঘি হাটে গিয়ে দেখা যায় প্রতিটি দোকানে দোকানে ব্যবসায়ীরা সাজিয়ে রেখেছেন কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজ। গেল দুই সপ্তাহ আগে রোজার শুরুর দিকে দেশীয় কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে সেই মরিচ খুচরা বাজারে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আড়তে পাইকারি ২৫ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১০০ থেকে ১১০ টাকায় বর্তমানে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি বিক্রয় হচ্ছে। আড়তে পাইকারি ৩০  থেকে ৩৫ টাকা।

আদমদীঘি হাটে বাজার করতে আসা ফিরোজ হোসেন নামের এক ব্যাংক কর্মকর্তা বলেন,আমি রমজানের শুরুর দিকে ৮০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ ও ১০০ টাকা দরে পেঁয়াজ কিনেছিলাম। আজকে বাজার করতে এসে দেখি কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজের দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে। পণ্য দুটির দাম কমায় সবার জন্য ভালো হলো।

খাবার হোটেলের মালিক এমরান বলেন, আমার খাবারের হোটেলে প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ কেজি কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজ লাগে। মরিচ পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি হলেও আমারা খাবারের দাম বৃদ্ধি করতে পারি না। যার কারণে আমরা হোটেল ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়ে যাই। এখন দাম কমার কারণে আমরা কিছুটা স্বস্তি ফিরে পাই।

আদমদীঘির খুচরা কাঁচা মরিচ বিক্রেতা এরশাদ আলী জানান, আমরা আড়তে কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই খুচরা বিক্রি করে থাকি। আজ নওগাঁ আড়ৎ থেকে পাইকারি ১২০০ টাকা মণ দরে কাঁচা মরিচ কিনেছি। ও ভালো মানের পেঁয়াজ কিনেছি ১৪০০ টাকা মণ। যার কারণে কাচাঁ মরিচ ও পেঁয়াজ ও কম দামে বিক্রি করতে পারছি।

এই বিভাগের আরোও খবর

Logo